জানভিরার গল্প - অধ্যায় ১৮

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-14991-post-822273.html#pid822273

🕰️ Posted on September 1, 2019 by ✍️ manas (Profile)

🏷️ Tags:
📖 416 words / 2 min read

Parent
রুশী ________________________________________ আমি থালা বাসন ধোয়ার জন্য আন্টিকে সাহায্য করতে চাইলে আন্টি আমাকে একই জায়গায় বসে টিভি দেখতে বললেন। নার্গিস কে তাহলে কেন ডাকছেন না ওতো আপনাকে এই কাজে এখন হেল্প করতে পারে। “শোন সাধে কি একটু আগে আমি তোমাকে বুদ্ধু বললাম, ছেলেদের আসলে সিক্সথ সেন্স মেয়েদের চাইতে অনেক দুর্বল, আমি চাইনা তোমার আমার আলাপগুলো ও শুনুক।“ আমিও তাই ভাবতে লাগলাম আসলে তো আমি তো এতটা ডীপ চিন্তা করিনি। আর এখানেই আমি অন্ধকারে আলোর রেখা দেখতে লাগলাম, তাহলে আমার আর আন্টির সম্পর্কটা আন্টিও স্বাভাবিক ভাবে দেখছেন না। মন আমার খুশীতে নেচে উঠলো। “আসো আমার সাথে”–আন্টি কিচেন থেকে বের হয়ে আমাকে তার পিছনে পিছনে যেতে ঈশারা করলেন তার নিতম্বের সুন্দর একটা ঝাকি, মৃদু ছন্দে ছন্দে গমন, আমাকে ঠিক আন্টির বেডরুমের বিপরীতে একটা রুমে নিয়ে গেলেন, এই দুই রুমের মাঝখানেই ডাইনিং কাম লিভিং রুম এতক্ষন আমরা যেখানে বসে খেয়েছিলাম। রুমটা ১৫ বাই ২০ হবে সাথে এটাচড বাথ আছে, বিছানাটা পরিপাটি করে সাজানো। জানালায় নীল পর্দা টানানো। একটা ডেস্কটপ কম্পিউটার পুরোপুরি ডাস্ট কভার দিয়ে ঢাকা।একটা সুন্দর পুরনো অনেক বড় কাঠের ওয়ারড্রব।অনেক দিনের পুরনো জেনারেল উইন্ডো এসি। “তোমাকে হাইজ্যাক করবো বলে গতকাল এই রুম আমি নিজে পরিষ্কার করলাম।“–আন্টি খিল খিল করে হাসতে লাগলেন, ওয়ারড্রবের উপরের ড্রয়ার টান দিয়ে আমাকে একটা ট্রাউজার আর একটা লুঙ্গি বের করে দিলেন দিলেন। “তোমার যেটা পছন্দ পড়, আর থ্রী কোয়ার্টার চাইলে নীচের ড্রয়ারে আছে। এ সব জীসানের আমি কয়েকদিন ধরে সব ধুয়ে দিয়েছি। বেশী গরম লাগলে এসি ছেড়ে দিতে পারো”-বলে তিনি আমাকে এসির সুইচ টা দেখালেন। আমি এবার গোসলে গেলাম-আন্টি আমার রুম থেকে চলে গেলেন। আমার আসলে এই পোশাকগুলো পড়তে কেমন জানি লাগছিল। এটা তো তার ছেলের পোশাক, পড়লেই আমার কাছে কেন জানি আবার সেই সন্তান সন্তান স্বত্তাটি ফিরে আসবে, তাই পোশাক কয়টা বিছানার উপর রেখে বিছানাতে কয়েক মিনিট বসে রইলাম। বরং এর চেয়ে আমার পোশাক না ছেড়ে আমি আবার সেই পুর্বের লিভিং রুমে ফিরে গিয়ে টিভি দেখাতে মনোযোগ দিলাম, আমার সব সময়ের পছন্দ ন্যাটজিও( ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক) চেনেল।মিডিল ইস্টের স্বাধীনতাকামী ইস্লামিক দল “ইসলামিক জিহাদ” এর উপর একটা ডকুমেন্টারি দেখাচ্ছে। ধারা ভাষ্যকার এখানে ইসলামিক জিহাদ দল্টিকে টেররিস্ট বলছে। আমার খুবই রাগ লাগে, কারন যায়নবাদীদের দ্বারা পরিচালিত চ্যানেল এই শব্দটি (টেররিস্ট) ব্যাবহার করার জন্য বছর পিছে ইসরাইলের কাছ ত্থেকে একটি অনুদান পায়। বাংলাদেশের প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানও এই দালালদের অন্তর্ভুক্ত, আর সব পত্রিকা ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী দল বললেও এই পত্রিকাটি ব্যাবহার করে “ফিলিস্তিনি জঙ্গি” শব্দটি। এতে তারা ইসরাইলি অর্থ পায়। “রনি উঠ’ আমি ধরফর করে উঠে বসলাম। আমি সেই সোফাতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি খেয়াল নেই, আমার গায়ে একটা পাতলা বেডশীট টেনে দেওয়া, নিশ্চই আন্টি দিয়েছেন।টেলিভিশন টা বন্ধ। জানালা দিয়ে বাহিরে তাকানোর চেষ্টা করলাম।গোধূলির অন্ধকারে নেমে এসেছে।
Parent