জানভিরার গল্প - অধ্যায় ২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-14991-post-817500.html#pid817500

🕰️ Posted on August 30, 2019 by ✍️ manas (Profile)

🏷️ Tags:
📖 447 words / 2 min read

Parent
চাচী উঠে দাড়ানোর সময় শাড়ির আচল গায়ে টাইট করে প্যাচানোর সময় লক্ষ্য করলাম, তার ভরাট শরীরে বিশাল বড় স্তন, মনে হলো ভারে উনি নুয়ে পরবেন। এই অবস্থায় আরো টাইট করে আচল ধরে রেখেছেন, উনি কি জানেন না, এতে উনার স্তন কিভাবে প্রকট হয়ে ধরা পরে, আমাদের মাটির উচু বারান্দা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় বুকের দারুন দুলুনি দেখে নিশ্চিত হলাম উনি ব্রেসিয়ার পরেন নি, গ্রামদেশে আসলে এগুলোর চলন নাইও। তবুওত বড়লোক বাড়ীর বউ। তাহলে উনার মাপ বিয়াল্লিশ, দর্জিবিদ্যা মায়ের থাকার কারনে আরো গ্রাহকের সাথে কথায় কথায় জেনে বুঝতে পারি বিয়াল্লিশ কি, ওরে বাবা। এত বড় কেন ?? অথচ মহিলা খুব যে বেশী মোটা তা কিন্তু নয়, তবে সুন্দর গোল ভরাট। ধবধবে ফরসা না, কিন্তু বাদামী একটা গায়ের রঙ, তেলে তেলে টোন, দারুন চামড়া। আসলে রোজী চাচী আমাদের আত্মীয়ের কেউ না, এলাকার সবচেয়ে বড়লোক ও প্রভাবশালী বাড়ীর বড় বঊ। উনার স্বামীসহ দেবর সবাই কুয়েতে আছে আজ প্রায় দশ বছর হয়ে গেলে, বছরে বছরে একবার উনারা আসে দেশে, আর বাড়িতে টাকা পাঠায়, তাই দিয়ে আর জায়গা জমি এসবে বেশ রাজকীয় ভাবেই চলে যায় এ বাড়ির সংসার। আমি একবার কি দুইবার গিয়েছিলাম মায়ের বানানো ওনার ব্লাউজ, পেটিকোট ওনার দেবরের বউ এর ও কাপড় দিয়ে আসতে, দোতলা বাড়ি, গ্রামদেশ অনেক বড় বাড়ী চতুর্দিক ঘুরিয়ে। গত বছর শাজাহান চাচা মানে উনার স্বামী তাদের বড় ছেলে রুমনকেও নিয়ে গিয়েছে কুয়েতে, উনি সেখানে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে গেছিলেন পরে একটা কাপড় দোকান দিয়েছেন, সেটাতেই নাকি অনেক ভালো ব্যবসা হছে, ভাইদেরকেউ নিয়ে গেছেন। তোর রোজী চাচীর ছোট মেয়েডা মারা গেছে শুনছিলি ? মা আমাকে জিগ্যেস করতে অবাক হয়ে বললাম না তো ।আসলে ওনার যে কবে ছোট একটা মেয়ে হয়েছিল সেটা জেনেও হয়তো আমার খেয়াল নেই। আহারে বাচ্চাডা পাচ মাসের আছিল, কিযে সুন্দর আছিল। । কিভাবে মারা গেল ? ঠান্ডায় নাকি নিউমনিয়া হইছিল। হস্পিটালে মারা গেছে। দুইমাস হইল। হের যে একটা মেয়ের কি শখ আছিল। আল্লায় দিয়াও লইয়া গেল। মা একটা দীর্ঘস্বাস ছাড়ল। এইবার মনে মনে বুঝলাম, চাচীর বুক বড় হওয়ার কারন। আমার শরীরে তো একটা শিহরন দিয়া উঠল।তাইলে সবসময় দুধে ভরা থাকে । প্রথম দিন সুমনরে দেখাইলাম, একটু দুষ্ট হলেও দারুন মেধাবী একটা ছেলে, গল্পের ছলে ছলে অঙ্ক বুঝালাম ও দেখলাম টপাটপ করে ফেলতে পারছে। রোজী চাচীও এক দুবার রুমে আসছেন, সুমনের মনোযোগ ও আগ্রহ দেখে চাচীও খুশী। আমাকে অনেক জোড়াজুড়ি করলেন, খাওয়া এবং থাকার জন্য। আমি শুধু রাতের খাবার টা খেলাম একসাথে তিনজনে। দেখলাম আসার সময় মা চাচীর পুরানো যে ব্লাউজগুলার সিলাই ছেড়ে একটু লুজ করে প্যাকেটে দিয়েছিল সেখান থেকে নীল ব্লাউজটা পরেছেন, সন্ধ্যা বেলায় গোসল করেছেন মনে হয়, গরমের দিন।চাচীর চুল ভেজা দেখলাম। সারাক্ষন উনার গায়ে সুন্দর একটা মায়াবী ফুলের ঘান, আমার পরিচিত নয়। আসতে আসতে রাত দশটা বেজে গেল। কিরে খাইছস। ?? মায় জিগ্যেস করল। হুম খাইয়া আসছি। তয় থাইক্যা যাইতি আর ভরা পেটে অতদুর হাইট্যা আওনের কি দরকার। আইচ্ছা কালকে থাইক্যা থাকুম নে।
Parent