জানভিরার গল্প - অধ্যায় ৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-14991-post-817505.html#pid817505

🕰️ Posted on August 30, 2019 by ✍️ manas (Profile)

🏷️ Tags:
📖 361 words / 2 min read

Parent
২. আমি আমার ভার্সিটির একটা বই নিয়া যাই সন্ধ্যা বেলায়, সুমনের পরা হইয়া গেলে ও খাটে ঘুমাইয়া পড়লে আমি টেবিলে বসে ল্যাম্প নিয়ে পড়তে বসি, খাওয়া দাওয়া সেড়ে এরকম পড়তে বসেছি, কারন সেকন্ড ইয়ার ফাইনালে আমার পজিশন প্রথম রাখতেই হবে। আমার আর সুমনের একটিই পড়ার টেবিল বাড়ির পিছন দিকে বারান্দার জানালার উপর। অর্থাৎ বাড়ান্দায় দাঁড়িয়ে রুমের ভেতরে দেখা যায়, আবার দরজা আছে দরজা খুলে আসা যাওয়া করা যায়। বাড়ীটার সামনে পিছনে একই রকম সেয়ারিং বারান্দা। লম্বা। সবুজ অহনও পড়তাছো ?? হঠাৎ চাচীর কন্ঠে হকচকিয়ে উঠলাম, দেখলাম, আমার জানালার সামনে চাচী দাঁড়িয়ে আছে। সুনসান নীরবতা। অনুমান রাত এগারটার মত হবে। গ্রামের পরিবেশ, এতেই পিনড্রপ সাইলেন্স, কয়েকটি গরমের ঝিঝি পোকার কিইই কিইই ডাক ছাড়া আর কিছুই না। চাচীর গায়ে দেখলাম অফ হোইয়াট কালার আর সবুজ পাড়ের একটা সুতী শাড়ি আর আজকে মায়ের বানিয়ে দেওয়া সেই বড় গলার ব্লাউজটা। পড় ,পড়- বলে দেখলাম চাচী একটা মুচকি হাসি দিয়া চলে গেলেন নিজের রুমের দিকে, যাবার বেলায় আচল টানতে গিয়ে আবার সেই বিশাল দুটো স্তন সম্ভার এর জানান দিলেন, এবার যেটা যোগ হয়েছে বড় গলার কারনে দুই স্তনের মাঝে বিশাল এক খাজ । বেশ কয়েক মিনিট কেটে গেল, আমার মাথায় মনে হয় একটা বিষ্ফোরন ঘটে গেল। আমি সহ্য করতে পারলাম না। টেবিলল্যাম্প টা অফ করে দরজাটা আস্তে খুট করে খুললাম, যেন সুমনের ঘুমটা না ভেঙ্গে যায়। বারান্দায় আসতেই দেখলাম চাচী রুমে চলে যাননি, উনার রুমের পিছনে বারান্দায় দুটো চেয়ার রাখা উনি সেখানে বসে আছেন। আমি ধীর পায়ে কাপা কাপা শরীরে কাছে গিয়ে দাড়ালাম । কিছু বলবেন চাচী। না না গরমে ঘুম আসে না, তাই গোসল করলাম, আর তোমার মার বানানো নতুন ব্লাউজটা পরলাম। আমার মার বানানো, মার কাস্টমার তাই, প্রশংসা করে বললাম, হুম চাচী খুব সুন্দর হইছে ব্লাউজটা। ও মা ছেলে বলে কি, তুমি তো দেখই নি, আমার কাপড় দিয়ে ঢাকা। বলে চাচী শাড়ীর আচল সরিয়ে ডান পাশ ও ডান বাহু উনুক্ত করে দিলেন। বারান্দায় আবছা অন্ধকার, আমি বললাম অন্ধকারে কি দেখা যায়। জানালার পাশে দাড়াইছিলেন সময় টেবিল ল্যাম্পের আলোতে অল্প একটু দেখছিলাম। আমিও হে হে করে হালকা হেশে দিলাম। কি বেশী আলোতে দেখতে মন চায়। মার বানানো ব্লাউজ টা ?? রহস্যময় হাসি দিয়ে বললেন। কোন ছেলের না ভালো লাগে মায়ের বানানো জিনিস। - উত্তর মনে হয় আল্লাহই বানায়া দিতাছে, মনে হলো এটা আমার মুখ না।
Parent