জীবনরেখা ~ আপডেট 10/12/2024 - অধ্যায় ১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-65408-post-5777638.html#pid5777638

🕰️ Posted on October 16, 2024 by ✍️ মাগিখোর (Profile)

🏷️ Tags:
📖 462 words / 2 min read

Parent
আমি জিবু, জীবন সামন্ত, সদ্য কৈশোর থেকে তারুণ্যে প্রমোশন পাওয়া এক টগবগে ঘোড়া। তার সঙ্গে জুটেছে উচ্চ মাধ্যমিক ভালোভাবে পাশ করার আনন্দ। গায়ের রঙ শ্যামলা হলেও, মেয়েরা আমাকে একটু বেশীই পছন্দ করে। যদিও আমি গত দু'বছর ধরে রেখা বলে একটা মেয়ের সঙ্গে স্টেডি রিলেশনে।  রেখারা তিন বোন। বড় বোন শ্যামা একুশ বছরের। কেলটি, বেগুন পোড়ার মতো দেখতে হলেও প্রচণ্ড কামুকি। এর মধ্যেই একবার পেট খসানো হয়ে গেছে। আহমেদ বলে একটা ছেলের সঙ্গে পালিয়েছিলো। ক্ষীর খেয়ে ভাঁড় ফেলে দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলেছিলো। টোটকাটুটকি করে বাড়িতেই পেট খসানো হয়েছিলো। যার জন্য লোক জানাজানি হয়নি।  রেখা মেজ আর উমা ছোট। দুই বোনই বড় বোনের বিপরীত। ফরসা, হালকা পাতলা, স্লিম চেহারা। অবশ্য খেতে না পাওয়া অপুষ্ট চেহারাকে যদি স্লিম বলা যায়। তিন মেয়ে নিয়ে বিধবা মলিনা দেবীর সংসার চলে জমানো টাকার সুদে। অবশ্য বড় এক ছেলে ছিলো। কিছুই করতো না। রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। মাঝেমধ্যেই বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যেতো। তিন তিনটে মেয়ের বিয়ের চিন্তায় মলিনা দেবী আমাকে প্রশ্রয় দিতেন। ও বাড়িতে আমার অবারিত দ্বার। দুপুরে বা সন্ধ্যায় ও বাড়িতে গেলে কেউই আমাকে আর রেখাকে ডিসটার্ব করতো না। দরজা বন্ধ করতে না পারলেও, ভেজানো দরজার আড়ালে ঘাঁটুঘাঁটু করার ভালোই সুযোগ পেতাম। সিনেমা হলের অন্ধকারে কোণের সিটে বসে যে সুযোগ পাওয়া যায় সেটা বাড়িতেই পেতাম।  ওদের এক বড়লোক মাসি ছিলো। কিছু টাকা পয়সা দিয়ে মনে হয় সাহায্য করতো। শ্যামা বা রেখা মাঝে মধ্যে মাসির বাড়ি গিয়ে এক দুদিন থেকে আসতো। এরকমই একদিন দুপুরে গেছি; মলিনা দেবী আঁচলে হাত মুছতে মুছতে দরজা খুললেন। আমাকে বললেন,  - বাবা জিবু, রেখা তো নেই খুকির বাড়ি গেছে। তবে শ্যামা আছে, ওর সঙ্গে গল্প করতে পারো।  বুড়ির ধান্ধা আমি বুঝি। সুন্দরী মেয়েটাকে দেখিয়ে যদি কেলটিটাকে পার করতে পারে। আমি মুচকি হেসে বললাম,  - একটু চা খাবো।  - আচ্ছা আমি শ্যামাকে দিয়ে পাঠাচ্ছি।  বেরিয়ে গিয়ে শ্যামাকে চায়ের কথা বলে আবার ঘরে এলেন। আঁচলের খুটটা আঙুলে জড়াতে জড়াতে মৃদু গলায় বললেন,  - বাবা জিবু, একটা কথা ছিলো।  - বলুন, — আমি মুখ তুলে বললাম,  - শ্যামা মাগীটা কদিন ধরে 'পাল খাওয়া'র জন্য ছটফট করছে। দুদিন রেখা নেই; তুমি যদি পাল খাইয়ে ঠান্ডা করতে পারো ভালো হয়। অবশ্য, রেখা এলে শ্যামাকে দু'দিন ওর মাসির বাড়িতে পাঠিয়ে দেবো তখন,  জিভটা একটু বার করে এক চোখ সরু করে ইঙ্গিতপূর্ণ ভঙ্গিতে তাকালেন।  আমি মনে মনে হাসলাম। বুড়ি লাইনে আসছে এই সুযোগে ছোটটাকেও একটু লাইনে আনার চেষ্টা করি। বলে উঠলাম,  - আচ্ছা। তবে, ছোটটাকেও একটু দেবেন।  - ও কি পারবে?  - না পারে; শুধু টিপবো আর হাতাবো। তবে আমার মনে হয়, আজ না পারলেও দু'চার দিন ট্রেনিং দিলেই পারবে। আপনি একটু সাহায্য করলেই পারবে।  - তাই যদি হয়, আমি কি ফাঁকা থাকবো?  - সে ইচ্ছে হলেই পারবেন। গাড়ি চলতে শুরু করলে; রানিং গাড়িতে উঠে পড়বেন। — বাইরে থেকে শ্যামার আওয়াজ পেলাম,  - মা,  - আয়। জিবুকে চা দিয়ে তোর চা-টাও নিয়ে এসে বোস। রেখা তো নেই। জিবুর সঙ্গে একটু গল্প কর।  মলিনা দেবী একটু হেসে পাশের ঘরে চলে গেলেন ✪✪✪✪✪✪✪✪✪✪
Parent