কাকীমা আর আমি - অধ্যায় ১৫

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-25496-post-1983715.html#pid1983715

🕰️ Posted on May 23, 2020 by ✍️ rahulror.2015 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 511 words / 2 min read

Parent
ফ্ল্যাটে আমি আর রূপা এলাম, কাকিমাও এল। কাকিমা- রূপা, যা করতে যাচ্ছিস ভেবে করছিস তো? রুপা- হ্যাঁ কাকিমা- তাহ্লে আমার আর কিছু বলার নেই। যা করবি ভেবে করিস। তোরা শুখি হলে আমি খুসি। (কথা গুলো বলার সময় কাকিমার চোখে জল। কিন্ত কেন বুঝলাম না।) কাকিমা-দেখ আমি বলি, রূপা এখন ওর বাড়ী তেই থাকবে।আর কাল কোর্টে তোরা নোটিশ দিয়ে দে। এক মাসের মধ্যে বিয়ে হবে।আর এ কদিন একটু সজাগ থাকতে হবে। বিয়েটা খুব তারাতারি হবে, আর এ কদিন আমরা যাতায়াত করব, যাতে রূপা কনো অসুবিধায় না পড়ে। রূপা- তুমি যেমন বলবে। কাকিমা- আর একটা কথা, তোদের বিয়ে হয়ে গেলে, আমি এখান থেকে চলে যাব? তোরা না করতে পারবি না? আমি- কেন? তুমি কোথায় যাবে? আর কেন যাবে? কাকিমা- এতা তোকে পরে বলব। রূপা- কেন আমাকে নিয়ে যদি এটা হয়, আমি তাহলে চাই না বিয়ে করতে। কাকিমা- না রূপা, এরকম নয়। রূপা- তাহলে কি? কাকিমা- কিছু না। রূপা- তাহলে তুমি সব বল। কথা বলতে বলতে ৪টে বেজে গেল, আমি রুপা আর কাকিমা দুজনকেই বললাম আমার একতা মিটিং আছে পাঁচটায় , আমায় এখন বেরোতে হবে। আমি যাব চিনার পার্ক, ফ্যার্টিলাটি ল্যাব এ মনিকা সান্যাল এর সাথে দেখা করতে। তোমরা কথা বল, আমি কাজ থেকে এসে রূপা কে বাড়ি দিয়ে আসব। কাকিমা- এই মনিকা সান্যাল কে? আর চিনার পার্ক, ফ্যার্টিলাটি ল্যাব এর কথা তো আগে শুনি নই? আমি- স্যার কালই এই প্রজেক্ট টা দিয়েছেন। ওনার সাথে দেখা করলে উনি একটা কেস দেবেন। কাকিমা- ওকে সাবধানে যা। আমি-হ্যা রূপা- সাবধানে যাস। আমি বেরিয়ে ক্যাব নিলাম। চিনার পার্ক গেলাম। একটু তারাতারি এসে গেছি। সবে ৪.২৫ বাজে। রিসেপ্সনে গিয়ে মিটিং এর কথা জানালাম। অনারা একতা ফর্ম দিলেন। আমি ফিলাপ করে জমা দিতে, আমায় বস্তে বলা হল। ঠিক ১০ মিনিট বাদে আমায় ডাকা হল আর জানানো হল, ম্যাদাম এখনই দেখা করবেন, আমাকে ওনার ঘরে যেতে হবে। একজন বেয়ারা আমায় নিয়ে গেল ম্যাডামের ঘরে। ঘরে ঢুকে অবাক হয়ে গেলাম। আরে ইনি তো আমাদের ফ্ল্যাটের মনিকা। মনিকা-তুমি? আমি- হ্যা মানে, স্যার তো আপনার নাম ই মেসেজ করেছেন। মনিকা-দারিয়ে কেন বস। আমি চেয়ার টেনে বসলাম, মনে ভয় লাগছে। মনিকা- ওকে আমি জানতাম না, তুমি এই আমিত। তাহলে রেফারেন্স টা নিতাম না। আমি- কেন? মনিকা- আমরা একি আবাসনে থাকি। এক্ষেত্রে একটা চেনা আছে। তাই তোমার রেফারেন্স পরে আমার ঝামেলা হতে পারে। আমি- তাহলে, আমায় কি ফিরে যেতে হবে? মনিকা- যদি কাজ করতেই হয়, আমাদের পরিচয় গোপন রাখতে হবে।না হলে মুশকিল। আমি- ওকে মনিকা- তমার কাকিমা বা স্যার বা বন্ধুদের জানাবে না। আমি-অকে মনিকা-তোমার থিসিস টা একটু ডিটেল বল, রেফারেন্স দিতে সুবিধা হবে। আমি পুরো ব্যাপার টা সংক্ষেপে বললাম। মনিকা-তার মানে আমদের কাছে শুধু কেস চাও, যে গুলিতে তোমার থিওরী প্রয়োগ করবে। আমি-হ্যা ঠিক তাই। মনিকা- আমি তোমাকে মাসে একটা কেস দেব আর চারটে ফাইল দেব, মানে কাগজে কেস। ৬মাসে তোমার কাজ হয়ে যাবে। ৬তা কেস পাবে , প্রাক্তিক্যালি। ওতেই তোমার থিওরী প্রমান করতে হবে। দেখ রাজি কিনা। আমি- ৬তা বড্ড কম। মনিকা- ওকে ১২ টা দেব। কিন্তু ডিল কি? আমি- কিসের ডিল মনিকা- ১২ টা জেনেইন কেস পাবে। আমি-বুঝলাম না। ডিল টা। মনিকা- ওকে , কাল এস বিকাল ৬তায়। ঠিকানা পাঠাবো। আমি- ওকে। মনিকা- আজ এস। আর হ্যাঁ পরিচয় যেন গোপন থাকে। আমি-হ্যা। আসি। মনিকা-এস, তোমায় কাল ঠিকানা পাঠাবো, সময় বিকাল ৬টা। আমি-অকে
Parent