কাকীমা আর আমি - অধ্যায় ২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-25496-post-1873799.html#pid1873799

🕰️ Posted on April 23, 2020 by ✍️ rahulror.2015 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 298 words / 1 min read

Parent
চেন্নাই লাইফ অনেক ফাস্ট আর কস্টলি, সামান্য কেরানীর চাকরী করে ফ্ল্যাট ভাড়া নেওয়া সম্ভব হল না। আমরা একটা * মালিকের বাড়ী ভাড়া নিলাম, একটা ঘর, সাথে রান্না ঘর আর বাথ্রুম, একটা ছোটো বসার ঘর, আর একটা ছোট পড়ার ঘর, ওই ঘরে ই আমার শোবার ব্যবস্থা।দুজন কোন মতে চলে যেত। বাড়ীওয়ালা থাকত দুতলায়, বাড়ীওয়ালা চার জন, মালিক মালিকের স্ত্রী আর তার ছেলে বউ। নিচের তলায় আর একটা বাড়ী ভাড়া থাকত, তারা সেপারেট। ওই ঘরে থাকত দুটো দুটি ছেলে তারা ও বাঙ্গালী, এখানে কাজ করে। কাকীমা সকালে রান্না করে ৮.৩০টায় বেরিয়ে যেত, ফিরতে ফিরতে বিকাল৫টা। আর আমি ১২টায় কলেজ যেতাম, আমার ফিরতে ৭টা। রাতে ফিরে একটু বিশ্রাম তারপর রাত ৯টায় ডিনার, এরপর কাকীমা ঘুমিয়ে পড়ত আর আমি পড়ার ঘরে গিয়ে রাত ১-১.৩০ প র্যন্ত পড়তাম। আমি যখন সকালে উঠতাম কাকীমা না হয় অফিসে বেরিয়ে গেছে না হয় বেরোনার তোরজর করছে। কাকিমার সাথে আমার দেখা হত শনিবার আর রবিবার। এইভাবেই দিন কাটছিল। দু বছরের মধ্যে আমার মাস্টার শেষ হল, শারীরবিদ্যায় রিসার্চ করার সুযোগ পেলাম চেন্নাই ইউনির্ভাসিটিতে। বিষয় পেলাম ডিম্বাশয় এর গঠনগত ত্রুটি আর নিষেক পদ্ধতির সম্ভাবনা। এক মাসের মধ্যে যোগ দিলাম। আমার ডির্পাটমেন্টে যাবার সময় ও পরিবর্তন হয়ে গেল, বেরোতাম সেই ১২টায় কিন্তু ফিরতে রাত ১০টা হয়ে যেত। রিসার্চ করার জন্য ফেলোসিপ পেতে শুরু করলাম। কাকিমা কে বললাম চাকরি ছেড়ে দিতে কিন্তু রাজী হলেন না। ফলে কাকীমার সাথে শুধু রবিবার ছাড়া আর দেখাও হয় না। প্রায় মাস ছয় মাসে পাশের ভাড়াতে ছেলে দুজন জানালো কাছেই একটা ফ্লাট হচ্ছে, যদি আমরা রাজী হই দুতলায় পাঁচটি ফ্লাট ই বাঙ্গালীদের হবে। দাম ও খুব বেশী নয় সব সমেত ২০লাখ মত লাগবে। কাকীমা আর আমি ঠিক করলাম ফ্লাট নিয়ে নেব। ফ্লাট এর লোকেশন থেকে কাকীমার অফিস ও খুব কাছে আর আমার ও সুবিধা হবে। কাকিমা লোন নিয়ে ফ্লাট কিনে নিল। তিন মাসের মধ্যে আমরা ফ্লাটে চলে গেলাম। এদিকে আমার রিসার্চের এর কাজ ও এগোতে থাকল।
Parent