কাকিমাদের উপর প্রতিশোধ - অধ্যায় ১২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69880-post-6013246.html#pid6013246

🕰️ Posted on August 19, 2025 by ✍️ Abirkkz (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 1466 words / 7 min read

Parent
১০ ৩  আমি রিতার দিকে তাকিয়ে বললাম, “আজ আমি তোর ধন চুষে দেব, যেন তুই পাগল হয়ে যাস।”  রিতা খুশি হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরল, তার নগ্ন মাই আমার বুকে ঘষা খেল। তার ঠোঁট আমার মুখে চুমু দিল, তার জিভ আমার মুখে ঢুকে আমার জিভের সাথে খেলতে লাগল। সে আমার ধন টিপে ধরে চুমু খেতে লাগল, তার হাত আমার ধনের মাথায় পিচ্ছিল ঘষা দিচ্ছিল। আমি শিৎকার করে উঠলাম, “রিতা, তুই আমাকে উন্মাদ করছিস!” আমি শুয়ে পড়লাম। রিতা আমার মুখের কাছে তার ধন নিয়ে এল। তার ধন গরম, পিচ্ছিল রসে ভেজা। আমি তার ধন মুখে নিলাম, তার ধনের গরম স্পর্শ আমার জিভে লাগল। আমি জোরে জোরে চুষতে লাগলাম, তার ধন আমার গলায় ঠেকছিল। তার ধনের লবণাক্ত স্বাদ আমার মুখে ছড়িয়ে পড়ল। রিতা আনন্দে গুঙিয়ে উঠল, “আকাশ, তুই তো আমার ধন চুষে শেষ করে দিচ্ছিস! আরও জোরে!” আমি তার ধন আমার গলায় ঠেলে দিলাম, আমার গলা থেকে পিচ্ছিল শব্দ বের হচ্ছিল। শিউলি তখন আমার ধন চুষতে শুরু করল। তার জিভ আমার ধনের মাথায় ঘষা দিচ্ছিল, তার গরম ঠোঁট আমার ধনের চারপাশে চেপে বসছিল। আমি শিৎকার করে উঠলাম, “শিউলি, তুই আমার ধন শেষ করে দিবি!” তার মুখের পিচ্ছিল উষ্ণতা আমার শরীরে আনন্দের ঢেউ বয়ে দিচ্ছিল। মিলি আমার পা উঠিয়ে আমার পুটকি চাটতে শুরু করল। তার জিভ আমার গর্তে ঢুকে গেল, তার গরম স্পর্শ আমার পুটকির দেয়ালে ঘষা দিচ্ছিল। আমি চিৎকার করে উঠলাম, “মিলি, তুই আমার পুটকি জ্বালিয়ে দিচ্ছিস!” তার জিভ আমার গর্তে গভীরে ঢুকে ঘষা দিচ্ছিল, আমার শরীর কাঁপছিল। আমরা সবাই কাপড় খুলে ফেললাম। শিউলির ডাঁসা মাই, রিতার ধন আর বিচি, মিলির মোটা পাছা—সব আমার সামনে উন্মুক্ত। মিলি কাপড় খুলে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ল। তার মোটা পাছা আমার সামনে ফাঁক হয়ে গেল। সে বলল, “আকাশ, আমার পাছায় মুখ দে।” আমি তার পাছায় মুখ দিলাম, তার পাছার ঘামের মিষ্টি গন্ধ আমার নাকে এলো। আমি তার পুটকির গর্তে জিভ বুলালাম, তার টাইট গর্ত আমার জিভে ঘষা খেল। মিলি শিৎকার করে উঠল, “আকাশ, আরও গভীরে! আমার পুটকি চাট!” তার শরীর কাঁপছিল, তার পাছা আমার মুখে ঘষা দিচ্ছিল। রিতা আর শিউলি এসে আমার ধন আর মিলির পুটকি চাটতে লাগল। তারা থুতু দিয়ে মিলির পুটকি ভিজিয়ে দিল। রিতা আমার ধন নিয়ে মিলির পুটকিতে ঠেকাল, আমি ধীরে ধীরে ঢুকিয়ে দিলাম। মিলির টাইট গর্ত আমার ধনকে চেপে ধরল, আমি শিৎকার করে উঠলাম, “মিলি, তোর পুটকি দারুণ!” মিলি আনন্দে গুঙিয়ে উঠল, “আকাশ, আরও জোরে! আমার পুটকি চুদে ফাটিয়ে দে!” আমি মিলির পুটকিতে জোরে জোরে ঠাপ দিতে শুরু করলাম। তার পাছা আমার ধনের সাথে ঘষা খাচ্ছিল, প্রতিটি ঠাপে পিচ্ছিল শব্দ বের হচ্ছিল। শিউলি আমার বিচি মুখে নিয়ে চুষছিল, তার জিভ আমার বিচির চারপাশে ঘুরছিল। রিতা আমার পাশে শুয়ে তার ধন নিজে ঘষছিল, তার শিৎকার আমার কানে বাজছিল। আমি মিলির পাছায় ঠাপাতে ঠাপাতে বললাম, “তোরা আমাকে উন্মাদ করে দিচ্ছিস!” মিলির পুটকি আমার ধনকে শক্ত করে চেপে ধরছিল, আমার শরীরে আনন্দের শিহরণ বয়ে যাচ্ছিল। আমি আরও জোরে ঠাপ দিলাম, মিলির শিৎকার ঘরের দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল, “আকাশ, আরও গভীরে! আমার পুটকি ফাটিয়ে দে!” শিউলি আমার বিচি থেকে মুখ তুলে আমার ধন চুষতে লাগল, তার লালা আমার ধন আর মিলির পুটকিতে মিশে গেল। রিতা আমার পিছনে এসে আমার পুটকিতে জিভ দিল, তার জিভ আমার গর্তে ঘষা দিচ্ছিল। আমার শরীরে তিনজনের স্পর্শে একটা অসম্ভব তীব্র আনন্দের ঝড় বয়ে যাচ্ছিল। অনেকক্ষণ ঠাপানোর পর আমি মিলির পাশে শুয়ে পড়লাম। শিউলি আমার কাছে এসে শুয়ে পড়ল। তার নগ্ন শরীর আমার শরীরে ঘষা খাচ্ছিল, তার ঘামের গন্ধ আমার নাকে ভরে গেল। আমি তার ভোদায় আমার ধন ঢুকিয়ে দিলাম। তার ভোদা ভিজে পিচ্ছিল হয়ে গিয়েছিল, আমার ধন তার ভোদার দেয়ালে ঘষা খাচ্ছিল। আমি জোরে জোরে ঠাপ দিতে লাগলাম, শিউলি চিৎকার করে উঠল, “আহহহহ, উমমম! আকাশ, আমার গুদ ফাটিয়ে দে!” আমি তার মাই টিপতে লাগলাম, তার শক্ত বোঁটা আমার আঙুলে ঘষা খেল। আমি তার বোঁটা মুখে নিয়ে চুষলাম, তার লবণাক্ত স্বাদ আমার জিভে ছড়িয়ে পড়ল। শিউলির শরীর কাঁপছিল, তার শিৎকার ঘরে বাজছিল। রিতা আমার পিছনে এসে তার ধন আমার পুটকিতে ঘষতে লাগল। তার ধনের গরম স্পর্শ আমার পুটকির গর্তে ঠেকছিল। মিলি উঠে এসে আমার পুটকি আর রিতার ধন চুষতে শুরু করল। তার জিভ আমার গর্তে আর রিতার ধনে ঘষা দিচ্ছিল, তার লালা আমার পুটকি আর রিতার ধনে পিচ্ছিল করে দিল। আমি শিৎকার করে উঠলাম, “মিলি, তুই আমার পুটকি শেষ করে দিচ্ছিস!” রিতা গোঙিয়ে বলল, “আকাশ, আমার ধন তোর পুটকিতে ঢোকাতে চাই!” আমি চিৎকার করে বললাম, “না, রিতা! আমি টপ, তোরা বটম। আমি চুদব!” মিলি হাসল, তার জিভ আমার পুটকি থেকে তুলে বলল, “আকাশ, কেমন মজা পাচ্ছিস?” আমি হাঁপাতে হাঁপাতে বললাম, “তোরা আমাকে পাগল করে দিচ্ছিস। আমার শরীর আর সহ্য করতে পারছে না!” মিলি হাসল, “পুটকিতে ধন নিবি?” আমি একটু ভয় পেলাম, “ভয় লাগে। মোস্তফার ব্যথা এখনও মনে আছে।” রিতা হাসল, “ঠিক আছে, আকাশ। আরও পরে হবে। আজ তুই আমাদের চুদে শেষ কর।” অনেকক্ষণ মিলির পুটকিতে তীব্র ঠাপানোর পর আমার শরীর ঘামে ভিজে গিয়েছিল। আমার ধোন তার টাইট গর্তের ঘর্ষণে পিচ্ছিল হয়ে গিয়েছিল, প্রতিটি ঠাপে তার পাছা আমার কোমরে ধাক্কা খাচ্ছিল, পিচ্ছিল “ফচফচ” শব্দ ঘরে বাজছিল। আমি হাঁপাতে হাঁপাতে মিলির পাশে বিছানায় শুয়ে পড়লাম। আমার বুক ধড়ফড় করছিল, আমার শরীরে ঘামের ফোঁটা গড়িয়ে পড়ছিল। শিউলি আমার কাছে এসে শুয়ে পড়ল, তার নগ্ন শরীর আমার পাশে ঘষা খেল। তার ডাঁসা মাই আমার বাহুতে ঠেকছিল, তার ঘামে ভেজা শরীরের মিষ্টি গন্ধ আমার নাকে ভরে গেল। সে তার পা ফাঁক করে ফিসফিস করে বলল, “আকাশ, এখন আমাকে চোদ।” তার কণ্ঠে কামুক উষ্ণতা, তার চোখে দুষ্টু দীপ্তি। আমি “আহহহহ” করে গুঙিয়ে উঠলাম, আমার ধোন আবার শক্ত হয়ে লাফিয়ে উঠল। আমি শিউলির ভোদার দিকে তাকালাম। তার ভোদা ভিজে পিচ্ছিল হয়ে গিয়েছিল, গোলাপি ঠোঁট চকচক করছিল। আমি আমার ধোন তার ভোদার মুখে ঠেকালাম, তার ভোদার উষ্ণতা আমার ধোনের মাথায় ছড়িয়ে পড়ল। ধীরে ধীরে আমি আমার ধোন তার ভোদায় ঢুকিয়ে দিলাম। তার টাইট, ভেজা ভোদা আমার ধোনকে চেপে ধরল, আমার ধোন তার ভোদার দেয়ালে ঘষা খাচ্ছিল। প্রতিটি ঠাপে “ফচফচ” শব্দ বের হচ্ছিল, তার ভোদার রস আমার ধোনে লেগে পিচ্ছিল হয়ে গেল। আমি “উহহহহ” করে শিৎকার দিলাম, আমার শরীরে আনন্দের শিহরণ বয়ে গেল। আমি তার মাই টিপতে শুরু করলাম, তার ডাঁসা মাই আমার হাতে নরম কিন্তু শক্ত লাগছিল। আমি তার বোঁটা চিপে ধরলাম, তার শক্ত বোঁটা আমার আঙুলে ঘষা খেল। আমি তার বোঁটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম, তার লবণাক্ত স্বাদ আমার জিভে ছড়িয়ে পড়ল। শিউলি “আহহহহ... উমমমম” করে গোঙাতে লাগল, তার শরীর কাঁপছিল। সে চিৎকার করে বলল, “আরও জোরে জোরে ঠাপা!” আমি আরও জোরে ঠাপ দিতে শুরু করলাম, তার ভোদা আমার ধোনকে শক্ত করে চেপে ধরছিল, আমার শরীরে তীব্র আনন্দের ঢেউ বয়ে যাচ্ছিল। রিতা আমার পিছনে এসে তার ধন আমার পুটকিতে ঘষতে লাগল। তার ধনের গরম, পিচ্ছিল মাথা আমার পুটকির গর্তে ঠেকছিল, আমার শরীরে শিহরণ বয়ে গেল। তার ধনের উষ্ণতা আমার পুটকির চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল, আমি “উফফফফ” করে গুঙিয়ে উঠলাম। মিলি উঠে এসে হাঁটু গেড়ে বসল, তার মুখ আমার পুটকি আর রিতার ধনের কাছে নিয়ে গেল। তার জিভ আমার পুটকির গর্তে ঘষা দিতে শুরু করল, তারপর রিতার ধন চুষতে লাগল। তার জিভ আমার গর্তে আর রিতার ধনে বারবার ঘষা দিচ্ছিল, তার লালা আমার পুটকি আর রিতার ধনে পিচ্ছিল করে দিল। আমি “ইশশশ” করে শিৎকার দিলাম, আমার শরীর কাঁপছিল। মিলির জিভ আমার পুটকির গর্তে গভীরে ঢুকে গেল, তার পিচ্ছিল স্পর্শ আমার গর্তের দেয়ালে ঘষা দিচ্ছিল। রিতা “আহহহহ” করে গোঙাল, তার ধন মিলির মুখে লাফাচ্ছিল। আমি শিউলির ভোদায় ঠাপ দিতে দিতে “উহহহহ” করে শিৎকার দিলাম, আমার শরীর তিনজনের স্পর্শে উন্মাদ হয়ে যাচ্ছিল। মিলি তার মুখ তুলে ফিসফিস করে বলল, “আকাশ, কেমন মজা পাচ্ছিস?” আমি হাঁপাতে হাঁপাতে বললাম, “অনেক মজা।” আমি “উমমমম” করে গুঙিয়ে উঠলাম। মিলি হাসল, “পুটকিতে ধন নিবি?” আমি একটু ভয় পেলাম, মোস্তফার ব্যথার স্মৃতি মনে পড়ল। আমি বললাম, “ভয় লাগে, ব্যথা হয়।” রিতা হাসল, তার চোখে কামুক দীপ্তি। সে বলল, “আর টেনশন নিস না, তোকে ব্যথা দিব না।” তার কণ্ঠে আশ্বাস, কিন্তু তার ধন তখনও আমার পুটকিতে হালকা ঘষা দিচ্ছিল। আমি “উফফফফ” করে শিৎকার দিলাম। শিউলি আমার রাম ঠাপ খেতে খেতে “আহহহহ” করে গোঙাল। সে বলল, “ধন চুষতে কেমন লাগল?” আমি হাসলাম, আমার শরীরে আনন্দের ঢেউ বয়ে যাচ্ছিল। আমি “উমমমম” করে গুঙিয়ে বললাম, “মজাই লাগছে।” মিলি তার দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল, “তাহলে আরও নতুন ধন চুষবি?” আমি হেসে, অবাক হয়ে বললাম, “আবার নতুন ধন আসবে কোত্থেকে!” আমার কণ্ঠে কৌতূহল আর কামনার মিশ্রণ। মিলি আমাকে টেনে উঠিয়ে জড়িয়ে ধরল। তার নরম শরীর আমার বুকে ঠেকল, তার ঘামে ভেজা মাই আমার বুকের সাথে ঘষা খাচ্ছিল। তার মাইয়ের শক্ত বোঁটা আমার চামড়ায় ঘষা দিচ্ছিল, আমি “ইশশশ” করে গুঙিয়ে উঠলাম। সে আমাকে তীব্রভাবে চুমু খেতে শুরু করল, তার ঠোঁট আমার ঠোঁটে চেপে গেল। তার জিভ আমার মুখে ঢুকে আমার জিভের সাথে খেলা করছিল, তার গরম নিঃশ্বাস আমার মুখে লাগছিল। তার হাত আমার পিঠে বুলছিল, তার নখ আমার চামড়ায় হালকা আঁচড় কাটছিল। আমার শরীরে আগুন জ্বলে উঠল, আমার ধন শক্ত হয়ে লাফাচ্ছিল। আমি “আহহহহ” করে শিৎকার দিলাম, আমার শরীর তার স্পর্শে কাঁপছিল। হঠাৎ আমি অনুভব করলাম আমার ধনের সাথে কিছু একটা শক্ত জিনিস গুতা খাচ্ছে। আমি নিচে তাকালাম। মিলি আমাকে আরও জোরে জড়িয়ে ধরে তার শরীর আমার শরীরের সাথে ঘষতে লাগল। তার মাই আমার বুকে চেপে যাচ্ছিল,  আমি হাত দিয়ে নিচে তার গুদের দিকে নামলাম, কিন্তু গুদের জায়গায় হাত দিয়ে তাজ্জব হয়ে গেলাম!  মিলির দুই রানের চিপায় কোনো গুদ নেই, বরং গুদের বদলে একটা মোটা ধন, তার নিচে ঝুলছে দুটো বিচি!   হায় হায়, তাহলে কি এতক্ষণ মেয়ের বদলে হিজড়ার পুটকি মারলাম!  আবারো সেই হিজড়া!
Parent