কাকিমাদের উপর প্রতিশোধ - অধ্যায় ৩১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69880-post-6034125.html#pid6034125

🕰️ Posted on September 13, 2025 by ✍️ Abirkkz (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 530 words / 2 min read

Parent
১৪ আমি আমার চিরচেনা ফ্ল্যাটে ফিরে আসি। দরজা খুলতেই রিমা ভিতরে ঢুকে নাক কুঁচকে বলে, “এই অবস্থা কেন বাসার? এত নোংরা!” তার গলায় বিরক্তি, তার শাড়ি তার শরীরে লেপ্টে আছে, তার দুধের বোঁটা শাড়ির উপর দিয়ে ফুটে উঠছে। আমি তার দিকে তাকিয়ে আমার বিরক্তি ভাব চেপে রাখি। কাকিমা তাকে থামাতে চায়, তার হাত রিমার কাঁধে ঠেকে। আমি হেসে বলি, “একা একা থাকি, আমার তো আর পরিস্কার করে দেওয়ার কোনো মানুষ নেই!” আমার গলায় একটা খোচা দেয়ার ইঙ্গিত, কাকিমা নরম গলায় বলে, “ঠিক আছে, কোনো সমস্যা নেই, আমি সব গুছিয়ে দিচ্ছি।” আমি তাদের ফ্ল্যাটে রেখে বেরিয়ে পড়ি। বাজারে গিয়ে সদাই, খাবার, আর কিছু ফল কিনে ফিরি। ফ্ল্যাটে ঢুকে দেখি কাকিমা রান্নাঘরে ব্যস্ত, তার ঘামে ভেজা শাড়ি তার শরীরের প্রতিটি বাঁক ফুটিয়ে তুলছে। আমি জলদি বাথরুমে ঢুকে গোসল শুরু করি। গরম পানি আমার শরীরে ঝরছে, আমার ত্বক পিচ্ছিল হয়ে যাচ্ছে।  গোসল শেষ করে আমি প্রায় নেংটা হয়েই বেরিয়ে পড়ছিলাম, শেষ মুহূর্তে একটা তোয়ালে কোমরে জড়িয়ে বেরিয়ে আসি। আমার ত্বক এখনও পানিতে ভিজে চকচক করছে, আমার ধোন তোয়ালের তলায় শক্ত হয়ে ঠেকছে। আমি ঘরে ঢুকে দেখি কাকিমা রান্নাঘরে কাজ করছে। তার শাড়ি তার ঘামে ভেজা শরীরে লেপ্টে আছে, তার পাছার দাবনা শাড়ির তলায় কাঁপছে। তার দুধের বোঁটা শাড়ির উপর দিয়ে ফুটে উঠছে, তার ঘামের লবণাক্ত গন্ধ আমার নাকে ঢুকছে। আমার ধোন তোয়ালের তলায় আরও শক্ত হয়ে যায়, আমার শরীরে একটা নোংরা শিহরণ বয়ে যায়। আমি ঘরের দিকে তাকাই, দেখি রিমা আমার বিছানায় ঘুমুচ্ছে। তার শাড়ি তার শরীরে গুটিয়ে আছে, তার দুধের বাঁক আর পাছার উঁচু দাবনা আমার চোখে ধরা পড়ছে। তার ত্বকে ঘাম জমে চকচক করছে, তার শরীরের গন্ধ আমার নাকে ভেসে আসছে। আমি তাকে দেখতে দেখতে ভাবি, “একসময় তোমার প্রেমে আমি পাগল ছিলাম, আর তুমি কি না এমন বাটপার!” আমি বাথরুমে ঢুকে গোসল করি, প্রায় নেংটা হয়ে বেরোতে যাচ্ছিলাম, শেষ মুহূর্তে তোয়ালে জড়িয়ে বেরিয়ে আসি। আমি নিজেকে ধমক দিই, “এরা আশ্রয়ের জন্য এসেছে, আমি কী ভাবছি!” আমার মন দুদিকে ছিঁড়ছে। আমি কাপড় পরে বস্তির দিকে এগিয়ে যাই, মিনার কথা মনে পড়ছে। আমার ধোন শক্ত হয়ে লাফাচ্ছে। বস্তির গলিতে মিনার ঘরে পৌঁছে দেখি তাদের ঘরে খুশির ভাব। কালু আজ মাতাল না, তার চোখে সাফল্যের চমক। আমাকে দেখে মিনা আর কালু অস্বস্তিতে পড়ে। মিনার শাড়ি তার ঘামে ভেজা শরীরে লেপ্টে আছে, তার দুধের বোঁটা শাড়ির উপর দিয়ে ফুটে উঠছে। কালুর খালি গায়ে ঘাম জমে চকচক করছে, তার প্যান্টের তলায় ধোনের আকৃতি স্পষ্ট। আমার ধোন শক্ত হয়ে লাফাচ্ছে। কালু আমাকে বাইরে নিয়ে লজ্জিত গলায় বলে, “আকাশ, আগে যা হয়েছে সব ভুলে যাও।” আমি হেসে বলি, “আরে না না, তোমাদের কী হয়েছে? মাল খাওয়া ছেড়ে দিয়েছ?” কালু লাজুক হেসে বলে, “হ্যাঁ, চেষ্টা করছি। আজ আমাদের বিবাহবার্ষিকী।” আমি তাকে জড়িয়ে বলি, “কনগ্র্যাচুলেশন! এই উপলক্ষে সেলিব্রেট করি!” আমি তার কানে ফিসফিস করে বলি, “চলো, দামি জিনিস খাওয়াব, আর নতুন মাল চোদার ব্যবস্থা করব।” আমি তার প্যান্টের ওপর দিয়ে ধোন চিপে ধরি, তার ধোন আমার হাতে শক্ত হয়ে লাফাচ্ছে। কালু অবাক হয়ে বলে, “কী বলছ তুমি?” আমি বলি, “আরে, তোর বউকে আমি চুদব, আর তুই নতুন গুদের স্বাদ নে। এত বছরের সংসারে একটু নোংরা মজা ক্ষতি কী?” মিনা দূর থেকে আমাদের কথা শুনে ঘৃণায় মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার চোখে হতাশার ঝিলিক। কালু করা গলায় বলে, “না না, তুমি চলে যাও।” আমি হেসে বলি, “ভেবে দেখ, মজা হবে। চল আমার সাথে।” আমি তার হাত ধরে জোর করে টেনে নিয়ে যাই।
Parent