মা আমাদের তিন পুরুষের - অধ্যায় ৩০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-62236-post-5897204.html#pid5897204

🕰️ Posted on March 8, 2025 by ✍️ momloverson (Profile)

🏷️ Tags:
📖 1397 words / 6 min read

Parent
কিছুখন পরে আমি মায়ের কাছে গেলাম। মা বোনকে দুধ দিচ্ছে আমি পাশে গিয়ে বসলাম। মা- বলল বুড়ো স্নান করতে গেছে এখোনো আসেনি, তুমি কি আবার স্নান করবে নাকি। আমি- হ্যা তোমাদের দুজনার ঘাম তো লেগে গেছে তাইনা। মা- তবে উনি আসুক মেয়ের কাছে বসবে আমি আর তুমি স্নান করে আসবো পুকুর থেকে। আমি- আচ্ছা বলে কাঁধে গামছা নিয়ে একটু বের হলাম বাইরে। দূরে দেখতে পাচ্ছি গামছা পরে আসছে আমার বাবা কাম দাদু। আমি দারিয়েই রইলাম। দাদু- কাছে এলে ও তুমি উঠেছে আমি এসে দেখছিলাম তুমি ঘুমাচ্ছ । আমি- হ্যা মা ডেকে তুলল তাই তো ঘুম ভাঙল। তুমি ভালো আছে দাদু। দাদু- হ্যা ভালো আছি কখন এসেছ। আমি- এইত ঘন্টা দুয়েক আগে হবে। তুমি কোথায় গেছিলে এসে তো তোমাকে দেখিনি। দাদু- আমি গেছিলাম পেনশন তুলতে চল ঘরে চলো তোমার মা কি করছে। আমি- মা বোনকে দুধ দিচ্ছে তুমি যাও আমি একটু বাইরে দাড়াই, মা বলল আমাকে পুকুরে স্নান করতে নিয়ে যাবে। দাদু- তবে আমি যাই গিয়ে লুঙ্গি পরে নেই আর তোমার মাকে পাঠিয়ে দিচ্ছি দারাও তুমি। এই বলে উনি হেটে গেলেন। আমি- ভাবলাম আমার দাদু না বাবা কখন সামনে আসবে তুমি। সেটাই দেখার। কিছুখন পরে দেখি মা হাতে শাড়ি আর গামছা নিয়ে আসছে এদিকে। মা- কাছে এসে বলল চলো স্নান করে আসি বলে দুজনে পুকুরের দিকে গেলাম। মা বলল তোমার সাথে দেখা হয়েছে তো কিছু বলল। আমি- হ্যা জিজ্ঞেস করল কক্ষন এসেছি এইসব। মা- জ্লে নামতে নামতে বলল এবার কি হবে কি করব আমি। ভালবেসে বিয়ে করে এসে প্রথমে স্বামী, পরে শশুর, এখন ছেলে সবার সাথেই তো হল আমার। আমি সত্যি তোমাদের তিন পুরুষের হয়ে গেছি। যদিও আমার প্রথম স্বামীর নিশানা কিছুই নেই, তোমার কাগজে যার নাম সে তোমার বাবা নয়, আসলে সে তোমার দাদা। তোমার বাবা এখনো বেচে আছে, কি আর বলব। জীবন কেমন বদলে গেলে আমার। আমি- তোমার বদলেছে আমাদেরো বদলেছে না। ওসব ভেবে লাভ নেই মা আর রাগ দেখিয়েও লাভ নেই বাকি জীবনটা জাতে ভালভাবে কাটাতে পারি সেটা ভাবতে হবে। মা- সে তো নিশ্চয়ই, এখন তোমরা দুজনে ভাবো আমি আর পারছিনা, এত কি করে সামাল দেব। যে বাচ্চার জন্য বেড়িয়ে এসেছিলাম সে তো মারা গেছে এখন এইটা আছে, ওকে বর করে তুলতে হবে কি সাথ দেবে তো মায়ের। আমি- হুম মা তুমি ছাড়া আমি আর কার সাথে দেব মা। মা- নাও ডুব দিয়ে নাও খেতে হবে গিয়ে উনি বসে আছেন। আমি- হ্যা চল তবে মা কি করবে সেটা তো কিছু বললে না। আমাদের সব কি গোপন থাকবে। মা- বলল কি হবে কে জানে, বয়স হলেও ওনার চাই দেখনাই কেমন করছিল, আমাকে পাওয়ার জন্য সে সব করতে পারে বলেছিল তুমি শোননি। আমি- হুম শুনেছি তো। তাইত বললাম গোপোন থাকবে না কি সামনে হবে। তোমকে যে আমার চাই মা। তুমি আমাকে ছাড়া থাকতে পারবে তবে আমি চলে যাবো আগের জায়গায়। মা- না একদম না এখন এখানেই থাকবে আর যেতে হবেনা, তার থেকে সব বুঝে নাও আমি তোমার সাথ দেব। আমরা খেয়ে দেয়ে কথা বলব এই ব্যাপারে, যদি তোমাকে সব দেয় তো থেকে যাবে না হলে আমি তোমার সাথে চলে যাবো। আমি- ঠিক বলেছ মা এইভাবেই চাপ দিতে হবে। চলো এবার স্নান করা হয়ে গেছে। মা- হ্যা চল বলে দুজনে স্নান সেরে বাড়ির ভেতরে গেলাম। মা সব রোদে দিয়ে রান্না ঘরে গেল আর আমাদের জন্য খাবার রেডি করল। দাদু- আসো ভাই খেয়ে নেই বলে তিঞ্জনেই বসে পড়লাম খেতে। খেতে খেতে দাদু বলল অনেক কিছু হয়ে গেল তুমি এখন বড় হয়েছ তাই বলছিলাম এখন এইখানেই থেকে যাও আর যেতে হবেনা, বাড়ি রয়েছে থাক এখানে থাকো আমার দোকান আছে ওখানে ব্যবসা কর। তোমাকে আর যেতে হবেনা। তুমি আমি তোমার মা তোমার বোন সবাই মিলে কেহানে থাকি। আমার বয়স হয়ে গেছে কখন মরে যাবে তোমার মাকে কে দেখবে। আমি- কিছুই বললাম না শুধু বললাম ভেবে দেখি, আমার বাবাকে তোমরা যা কষ্ট দিয়েছ তোমাদের সাথে থাকতে আমার ইচ্ছে করেনা তাই না ভেবে কিছু বলতে পারবো না। তুমি মা কেউ ভালোনা না হলে আমাদের ওইভাবে ফেলে আসতে পারতে। দাদু- দ্যাখ আমারা পরিস্থির স্বীকার বুঝলে তোমাকে কি বলব তোমার মায়ের কাছ থেকে শুনে নিও। এখন খেয়ে বিশ্রাম নাও পরে শুনবে। আমার এখানে অনেক কিছু আছে, এই বাড়ি, বাজারে দোকান, সব তোমার, বিনিময়ে তোমার মাকে তোমার দেখতে হবে তবে আমি সব তোমাকে লিখে দেব। মা- বলল তবে বাবা তুই থেকে যা গিয়ে একা একা কি করে থাকবি এখানে তো সব পাবি তবে একা থাকবি কেন। দাদু- বউমা থাক খেয়ে নিক তারপর না হয় কথা বলব দাও তুমি ওকে খেতে দাও বাবার কাজ করেছে অনেক দুর্বল খেয়ে সবল হোক। দাও ওর পাতে দাও তো। এই জায়গাটা অনেকভালো ওখাঙ্কার মতন নয় লোকে এসে অকারনে জজ্ঞেস করবে বুঝলে আমরা আমাদের মতন থাকি কেউ কিছু বলেনা। মা- হ্যা বাবা একদম ঠিক বলেছে তোমার দাদু। এখানে কাউকে কৈফত দিতে হয়না। তোমার দাদুর আমার কাগজ হয়ে গেছে তোমারও করে নেব আমরা। দাদু- হ্যা ভাই আমি সব করে দেব তোমার কাগজ এখানে হয়ে গেলে আর কোন সমস্যা হবেনা। মা- ঠিক আছে আমার ছেলে অবাধ্য হবেনা। নাও এবার খেয়ে নাও তোমরা মেয়ে আবার জেগে যাবে। আমি- আচ্ছা বলে তাড়াতাড়ি খেয়ে উঠলাম। মা আর দাদু তখনও খাচ্ছে আমি উঠে চলে এলাম এসে দেখি বোন জেগে আছে। আমি কোলে নিয়ে বসলাম আর আদর করতে লাগলাম। খুব মিষ্টি মেয়ে। কথা বলছিলাম আর আদর করছিলাম। কিছুখন পরে মা আর দাদু এল। দাদু- দ্যাখ আপন কাকে বলে ঠিক কোলে নিয়ে বসে আছে। এই বলে দুজনেই পাশে বসল। মা- দে আমার কাছে দে দুধ খায় নাকি। আমি- মায়ের কোলে দিলাম বোনকে। মা- সাথে সাথে দুধ বের করে বোনের মুখে দিল। দাদু- তুমি ঘুমাবে নাকি তবে গিয়ে আমার বিছানায় ঘুমাও।   আমি- না ওটা মনে হয় ব্যবহার হয়না, নোংরা খুব ধুলা ভর্তি ওখানে ঘুম আসবেনা। তোমরা কি এক বিছানায় ঘুমাতে নাকি দেখে তো মনে হয় তাই। দাদু- না না আমি ওখানে ঘুমাই আর তোমার মা এখানে ঘুমায়। আমি- সে আমি বুঝি আমাকে বলতে হবেনা। আচ্ছা একটা কথা বলবে সত্যি করে। মা- কি কথা তোর কাছে লুকাবো কেন তুই বল। দাদু- হ্যা তুমি বল লুকানোর কি আছে। আমি- তোমরা দুজনে চলে এসেছ ৬ বছর প্রায় তবে আমার বোন হল কি করে বাবা তো আসেনি এখানে আমাকে বল। এই মেয়ে কোথা থেকে এল। বাবা অসুস্থ ছিল কোনদিন তোমরা বাবার খোজ নাও নি বাবার কে আমারো খবর নাও নি তবে আমার বোন হল কি করে। দুজনে মিলে আমাকে বোঝাবো তোমাদের কাছে কি করে আমি থাকবো। হয় মা খারপ না হয় তোমরা দুজনে খারাপ। ওরা দুজনে একদম চুপ কেউ কিছু বলছেনা। আমি- কি হল বলো তোমরা। কে করেছ এই সব আমি এখন আর বাচ্চা নেই বাবাকে ৬ বছর আমি একা দেখেছি কত টাকার ওষুধ। সব আমি একা করেছি তোমরা এখানে এসে আনন্দ করেছ তাইনা। কে এই বাচ্চার বাপ আমাকে বল। ওতো নিস্পাপ ওর কি দোষ, ওর পরে আমার কোন রাগ নেই। দাদু- শোন আমি তোমাকে পরে সব বুঝিয়ে বলব উতলা হয় না। এক কাজ করি চল তোমাকে আমার দোকান দেখাই দ্যাখ এখানে থাকতে পারবে কিনা। মা- হ্যা যা দেখে আয় কি ব্যবসা করা যায় থাকতে তো হবে। দাদু- চল এখনই যাই। আমি- আর কিছু বললাম না। ওনার সাথে বেড়িয়ে গেলাম। সব ঘুরে ঘুরে দেখলাম ভালো জায়গা। চা খেয়ে সব দেখে আসতে আসতে রাত হয়ে গেল। ঘরে ডুক্তেই মা আমাদের পকরা দিল সবাই মিলে খেলাম। মা- কিরে কেমন লাগল সব এই জায়গা ভালো না। আমি- হ্যা খুব ভালো যে ব্যবসা করি না কেন চলবে ভালো তেমন দোকান নেই। দাদু- হ্যা যা লাগে আমি সব করে দিচ্ছি আমার সব তো তোমার তোমাকে সব দিয়ে দেব আমাদের সাথে থাকো তুমি। মা- বলল তোমরা বস আমি রান্নার কাজটা সেরে নেই বলে চলে গেল বোনকে আমার কোলে দিয়ে। দাদু- টিভি চালিয়ে বসল আমি বোনকে আদর করতে করতে টিভি দেখছিলাম। আমি- ওর জন্য কার্টুন চ্যানেল দাও ও দেখুক। দাদু- হ্যা বলে চালিয়ে দিল। আর বলল একবার গিয়ে ওই বাড়ি বেচে দিয়ে চলে আসবে তোমার নামে ওটা করে দিয়েছিলাম আমি আমার কাছে দলিল আছে বেচতে কোন অসবিধা হবেনা। তারপর এখানে থাকবে। আমি- সে তো বুঝলাম কিন্তু আমার প্রশ্নের জবাব পেলাম না। এই মেয়ের বাবা কে। আমাকে বললেই সব হয়ে যাবে। দাদু- তোমার মা আসুক সে বলবে, বাচ্চার বাবার নাম মা ছাড়া কেউ বলতে পারেনা। আমি- না এরকম করলে আমি এখানে থাকবো না আমার দলিল দাও আমি চলে যাবো কালকেই। তোমরা দুজনার কেউ ভালো না। এরমধ্যে মা এল এই তোমরা আসো খাবার রেডি। দাদু- চল খেয়ে নেই বলে আমার হাত ধরে টেনে নিয়ে গেল। সবাই মিলে খেলাম খাওয়া শেষ হতে মা বলল এই বিছানা পালটে দেই তোমার দাদু এইখানে ঘুমাবে আর তুমি আমাদের কাছে ঘুমাবে।   এই বলে মা সব গুছিয়ে নিয়ে বিছানা ঠিক করতে লাগল। সব ঠিক হয়ে যেতে এবার ঠিক আছে অনেকদিন ফাঁকা ছিল তো তাই। আমি- তারমানে তোমরা এক বিছানায় ঘুমাতে তাইনা। মা- কি করব ছোট বাচ্চা নিয়ে একা থাকা যায় তাইত তোমার দাদু আমার কাছেই থাকত। এই বলে মা মেয়েকে নিয়ে ওই বিছানায় শুয়ে পড়ল আর মেয়েকে দুধ দিতে লাগল। 
Parent