মা আমাদের তিন পুরুষের - অধ্যায় ৩১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-62236-post-5898083.html#pid5898083

🕰️ Posted on March 9, 2025 by ✍️ momloverson (Profile)

🏷️ Tags:
📖 723 words / 3 min read

Parent
আমি- বাচ্চা তো হয়েছে এক বছর তার আগে দুজনে কোথায় থাকতে, ভেবেছিলাম দাদু মরে গেছে আর মা অন্য কারো হাত ধরে চলে গেছে কিন্তু তোমাদের গোপনে এই প্লান তোমরা দুজনে এখানে পালিয়ে এসেছ। তারমানে এই মেয়ে অন্য কারো না তোমাদের দুজনার তাই তো। দাদু- শান্ত হও উতলা হইও না, তুমি যা ভেবেছ সব সত্যি সব যখন জেনে গেছ তবে শোন, জাকে তুমি বাবা জানো সে তোমার বাবা না, তোমারও বাবা আমি। ওর বাচ্চা জন্ম দেওয়ার কোন ক্ষমতা ছিলনা। আমরা রিপোর্ট করে দেখেই সংসার বাচানোর জন্য এই কাজ করেছি, সব ঠিক চলছিল কিন্তু সে দেখে ফেলে আমাদের আর তার থেকেই বিপত্তির কারন। তোমার ঠাকুমা অনেক আগেই মারা গেছে কি করব বল। যেটা ভালো বুঝেছি সেটা করেছি। আর কিছু লুকানোর নেই। আমার বড় ছেলে, জাকে তুমি বাবা জানো সে তোমার আসল বাবা না আমি তোমার জন্মদাতা বাপ। আর আমাদের ইচ্ছে ছিলনা কিন্তু অসাবধানতার জন্য বুহু দিন পরে তোমার মা আবার গর্ভবতী হয় সেই জন্য আমারা চলে আসি তোমার ভয়ে, যদিও সে বাচ্চা বেচে নেই তারপর আবার ওর জন্ম হয়। এটা হল আসল ঘটনা তাই তোমাকে বলব সব মেনে নাও যা হবার হয়ে গেছে সামনে কি করে থাকবে সেই নিয়ে ভাবো। আমি আর কয়দিন এখন তোমরা থাকবে। তুমি তোমার মা তোমার বোন, আমি তো বেশী হলে দুই চার বছর। আমার সব আছে ব্যাঙ্কে টাকা, এই বাড়ি বাজারে দোকান কিছুর অভাব নেই। তুমি যদি মানিয়ে নিয়ে থাকতে পারো তোমার ভালো হবে আর যদি আমার বড় ছেলের মতন গোয়ার হও তো আমার কিছু করার নেই। যদিও অন্যায় করছি নিজের বউমার সাথে কিন্তু কেন করলাম সে তো বাবা হতে পারবেনা, তারজন্য।  আমি- চুপ করে সব শুনলাম কিছুই বলছি না চুপ্টি করে দাড়িয়ে আছি। মা- দাড়িয়ে কেন বস তুমি, আর ভাবো কি করবে সব তো তোমাকে বলল। আমার মনে হয় এখানে থেকে যাওয়া ভালো তাতে আমাদের সবার ভালোই হবে। উনি যতদিন বেচে আছে কিছুর অভাব আমাদের হবেনা, যা পেনশন পান আর ব্যাংক থেকে যা সুদ আসে আমরা খেয়ে শেষ করতে পারিনা। তুমি একটু ব্যবসা করে সচল থাকো তবে সামনে আর কোন সমস্যা থাকবেনা। আমি- তারমানে আমি যা জানি সব মিথ্যে, আমার দাদু আমার বাবা। বাঃ কি সুন্দর বলে দিলে তোমরা, যেদিন তোমরা চলে যাও মানে আগে দাদু পরে মা সেদিন তোমাদের পেলে আমি খুন করতাম। বাবা কত কষ্ট পেয়ে মারা গেছে সে আমি ছাড়া কেউ জানেনা। মা- বলল আমি জানি তুমি কত কষ্ট করেছ, কিন্তু আমরাও ছেরে আসতে চাইনি কিন্তু তুমি ভাবো ওই সময় যদি লোকে জানত তবে আমাদের সবার কি হত, কেউ বাঁচতে পারতাম না লোক লজ্জার ভয়ে আমাদের আত্মহত্যা ছাড়া কোন উপায় থাকত না তাই তো আমরা এতদুরে চলে এসেছিলাম। যা হবার হয়ে গেছে এখন তো সব ঠিক হয়ে যাবে আর কিসের চিন্তা। আমি- বললাম হ্যা সব আমার রক্তের দোষ কি আর বলব। তুমি পরের বাড়ির মেয়ে তোমার কি দোষ, তোমাকে যেভাবে ব্যবহার করেছে তুমি তাই করতে বাধ্য হয়েছ। না হলে কোন বউ শশুরের সাথে এসব করে। তোমার শশুর আমার দাদু না আমার বাবা এমন বলেই তো সব কিছু করলে তোমরা। আমি কি করে মানবো যে, আমার মা তার শশুরের সাথে শুয়ে ছেলে জন্ম দিয়েছে আবার এই বয়সে মেয়ের জন্ম দিয়েছে। আমার রক্ত খারাপ। তোমরা কি ভেবেছ দুপুরে কি করেছ আমি সব শুনেছি এবং দেখেছি। ওনাকে আর দাদু বলি কি করে এখন তো বাবা বলতে হবে।   মা- সব যখন দেখে ফেলছিস আর কি বলব, আমার যে তোরা ছাড়া কেউ নেই, তোদের সাথেই আমার থাকতে হবে। দাদু- বলল যখন সব জেনে গেছ তবে কি আর করবে থাকো তোমার এই মা আর বাবার সাথে, আমার বয়স হয়ে গেছে কি করব বল, তোমার মাকে তোমার দেখতে হবে। আমাকে আর দাদু বল্বেনা বাবা বলবে। এখনো বলছি আমি বেশীদিন বাচবো না, তোমার মাকে তোমার দেখতে হবে আগে যা হয়ে গেছে সে সব ভুলে গিয়ে তোমাদের বাচতে হবে তোমার ছোট বোনকে বড় করে তুলতে হবে তোমারই। আমি- হ্যা আমি তোমার আর মায়ের অবৈধ সন্তান এবং এই মেয়েও, ওকে আমি দেখবো আমার বোন তো, কিন্তু আমার ভবিষ্যৎ কি সেটাই বুঝতে পারছি না। আমাকে বিপদে ফেলে চলে এসেছ আমি তো কম কষ্ট করিনি এখন আবার কষ্ট করতে হবে আমাকে। না তার দরকার নেই, আমি চলে যাবো আর তোমাদের কীর্তি ফাস করে দেব সব। বাবা- শোন পাগলামো করেনা, তবে তোমার মায়ের কি হবে একবার ভাবো, আমি তো মরেই যাবো বয়স ৭০ হয়ে গেছে, কিন্তু তোমার মা বোন ওদের কি হবে। আমি- তোমরা বিয়ে করেছ কি। বাবা- না সে কিছুই হয় নাই, এমনিতেই আছি। শোন তুমি যা বলবে আমরা শুনবো কিন্তু তুমি আমাদের ছেরে যেও না, দরকার হলে সব তোমার নামে লিখে দেব তুমি শুধু আমাদের কাছে থাকো।
Parent