মা আমাদের তিন পুরুষের - অধ্যায় ৩৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-62236-post-5898092.html#pid5898092

🕰️ Posted on March 9, 2025 by ✍️ momloverson (Profile)

🏷️ Tags:
📖 748 words / 3 min read

Parent
আমি- কি বলব আমি হ্যা তোমরা সুখ করে যাবে আর আমি সবার দ্বায়ীত্ব নেব তাইনা, আমাকে বলির পাঠা পেয়েছ তোমরা, ফেলে চলে এসেছ আমি ওনাকে বাবা জেনেই ওনার সেবা করেছি, কেমন লোক উনি আমাকে সত্যিও বলে যায়নি। তবে মনে অনেক কষ্ট নিয়ে মরেছে সে আমি জানি, শুধু কাদত লোকটা। যার বউকে তার বাবা ভাগিয়ে নিয়ে যায় তার কি হতে পারে আমি দেখেছি। তোমাদের সাজা হওয়া উচিৎ বুঝলে। কিন্তু কি করব একাধারে দাদু কাম বাবা আর অন্যদিকে মা কাকে কি বলব আমি তাই ভাবছি। মা- বলল এই আপনি ওকে বোঝান ও যা চায় তাই করেন আমাদের ভবিশতের কথা ভেবে, আপনার জীবন তো শেষ এই মেয়ে আমি কোথায় যাবো, কার কাছে থাকবো। বাবা- শোন কি করব আমরা তুমিও বল, কি চাও যা বলছ সে তো সম্ভব না তোমাকে বোঝাতে পেরছি আমি এবার তুমি বল কি করে কি করতে চাও। কোনভাবে মায়ের কাছে থাকবেনা তুমি। আমি- হ্যা আমি মায়ের কাছে থাকতে চাই, মাকে আমি ছারতে পারবোনা কিন্তু। বাবা- কিসের কিন্তু তুমি বল। মন খুলে বল বলতে পারলে হাল্কা লাগবে। তুমি এখানে থাকো তোমার ভালো দেখে বিয়ে দিয়ে দেব, বউ মাকে নিয়ে থাকবে তুমি। আমি- হ্যা আমি বিয়ে করি আর তাকে তুমি তোমার শয্যা সঙ্গিনী করবে তাই না, তোমাকে আর বিশ্বাস আছে, টাকার জোরে সব পারবে তুমি। এক ছেলের বউর পেতে এই ছেলে করেছ, আবার এই ছেলেকে বিয়ে দিয়ে আবার তার পেটে দিতে চাইছ তাইনা। সে আমি করব না। আমার মাথায় কিন্তু রাগ উঠে গেছে আরো উল্টো সিধে বলে দেব কিন্তু। বাবা- আমি অন্যায় করেছি তো কি বলবে যা সত্যি তাই বলবে, আমি রাগ করব না। মা- সোনা যা হবার হয়ে গেছে এখন সাম্নের কথা ভাবতে হবে সোনা রাগ করিস না তোকেও তো বিয়ে করতে হবে তাই না, আমরা অন্যায় করেছি বলে কি তুইও তাই করবি নাকি। রাগ করেনা সোনা শান্ত হয়ে বস বাবা। আমি জানতাম এমন কিছু হবে আমার জীবনটা দুখে ভরা থেকেই গেল। জীবনে কোন সুখ পেলাম না। আমি- তুমি দুঃখ পেয়েছ, যা পেয়েছি আমি আর আমার বড় ভাই জাকে বাবা বলে জানতাম সে তোমাদের কিসের দুঃখ, খেয়েছ আর শুয়েছ তাইনা, না হলে আজকে আমি আসার পরেও তোমরা কি করে কর শুনি, তোমরা দুজনেই এক রকম কি আর বলব। তোমাদের দুটোলেই জ্বেলে দেওয়া উচিৎ, আমি ভালো বলে এখনো চুপ করে আছি। মা- বলল মেয়েটা ঘুমিয়ে পড়েছে এখানে আর কথা বলা ঠিক না আবার জেগে যাবে চলেন ওইঘরে যাই। আমি- হ্যা যাও গিয়ে লাগিয়ে বসে থাকো। বাই উঠেছে তাইনা। রাত হয়ে গেছে লাগবেনা এখন। বাবা- না তুমিও চল কথা বলি। কথা বললেই সব সমস্যার সমাধান হবে। আমি- না তোমাদের আর ডিস্ট্রাব করব না যাও তোমরা গিয়ে করে নাও। জোয়ান বউমাকে কতদিন ধরে করে যাচ্ছ যাও গিয়ে করে নাও পরে কথা হবে। বুড়ো বয়সে ছেলের বউকে নিয়ে মজা কর যাও। বিয়েও করতে পারবেনা। মা- বলল কি বলছ তুমি ওই রক্তেও তোমারও জন্ম।       আমি- হ্যা আমি তোমাদের পাপের ফসল আর কি, সে তো আমি করিনি তোমরা করেছ। বাবা- আমার হাত ধরে তোমার এই রাগ অমুলক না সোনা বাবা আমার শান্ত হও তুমি। যা হবার তো হয়ে গেছে এ তো আর ফেলা যাবেনা, আমি তোমার বাবা ও তোমার মা তো কি করবে তুমি। আমি বলি কি সব মেনে নিয়ে তুমি থাকো এইখানে তাতে তোমার ভালোই হবে। তোমাকে কথা দিলাম যা চাও তাই দেব তোমাকে। এই বাড়ি দোকান সব তোমাকে দিয়ে দেব। মা- বলল দ্যাখ বাড়ি দোকান সব তো দেবে বলেছে আর কি চাস তুই, আর কিছু চাওয়ার থাকলে বল। উন তোর বাবা আমি তোর মা এ মিথ্যে নয়। আমি- হ্যা সে সত্যি তবে উনি যেমন বাবা তেমন দাদুও তো আমার। আমি তোমাদের অবৈধ সন্তান। জাকে বলে জারস সন্তান। আমার পরিচয় মিথ্যে তাই না। জন্মদাতাকে লোকের সামনে দাদু ডাকতে হবে আসলে যে আমার বাবা তাকে। মা- না এখানে আর কথা বলা ঠিক না মেয়ে জেগে গেলে আমাদের কথাও হবেনা সমস্যার সমাধান হবেনা। চলো ওইঘরে চলো। বাবা- হ্যা বলে আমার হাত ধরে আমরা তিনজনে বড় ঘরে চলে এলাম। মা- বস এখানে বস বলে মাজখানে বসে আমাকে এক পাশে বসালো আর বাবা অন্য পাশে বসল। আমি- মা এখানে থেকে আমি কি করব আমি যাই গিয়ে বোনের পাশে গিয়ে শুয়ে পরি তোমরা থাকো এই ঘরে। মা- বলল কেন এখন রাগ হবেনা চলে যাবে মাকে অন্যের হাতে তুলে দিয়ে। মায়ের প্রতি তোমার কোন কর্তব্য নেই। সব ছেলের মাকে দেখে রাখার কর্তব্য, শুধু আমাদের দোষ ধর তোমার কোন দোষ নেই। আমি- মা তো সেচ্ছায় করে আসছে সেই বহুদিন ধরে তো কি বলব আমি। তিন বাচ্চার জন্ম দিয়েছে এই অবৈধ কাজ করে, যদিও একটা মরে গেছে আর দুটো সামনেই আছে। স্বামী তোঅক্ষম ছিল না তাই না বাচ্চা না হয় না হত। মা- বলল নারীর নারীত্ব হয় বাচ্চায় সেটা হয়ত তুমি জানো না। আমি- তবে আর কি আরো বানাও কে বারন করেছে।
Parent