মা আমাদের তিন পুরুষের - অধ্যায় ৩৫
মা- বস এখানে বস বলে মাজখানে বসে আমাকে এক পাশে বসালো আর বাবা অন্য পাশে বসল।
আমি- মা এখানে থেকে আমি কি করব আমি যাই গিয়ে বোনের পাশে গিয়ে শুয়ে পরি তোমরা থাকো এই ঘরে।
মা- বলল কেন এখন রাগ হবেনা চলে যাবে মাকে অন্যের হাতে তুলে দিয়ে। মায়ের প্রতি তোমার কোন কর্তব্য নেই। সব ছেলের মাকে দেখে রাখার কর্তব্য, শুধু আমাদের দোষ ধর তোমার কোন দোষ নেই।
আমি- মা তো সেচ্ছায় করে আসছে সেই বহুদিন ধরে তো কি বলব আমি। তিন বাচ্চার জন্ম দিয়েছে এই অবৈধ কাজ করে, যদিও একটা মরে গেছে আর দুটো সামনেই আছে। স্বামী তোঅক্ষম ছিল না তাই না বাচ্চা না হয় না হত।
মা- বলল নারীর নারীত্ব হয় বাচ্চায় সেটা হয়ত তুমি জানো না।
আমি- তবে আর কি আরো বানাও কে বারন করেছে।
বাবা- থামো তোমরা মা ছেলে অনেক হয়েছে কাজের কথায় আসো এভাবে কথা বললে রাত শেষ হয়ে যাবে। আবার কালকে একই কথা হবে কাজের কাজ হবেনা। তুমি বাবা বল আমাদের কি করা উচিৎ তুমি যা বলবে তাই হবে তুমি যা চাও তাই হবে আমি ভেবে দেখলাম এভাবে চল্বেনা। তুমি জাতে খুশী হও তাই করব আমরা। তুমি এখানে থাকো আমাদের কাছে। তুই যা চাও তাই দেব তোমাকে, এ বাড়ি তোমার, আমি তোমার মা তোমার বোন সব তোমার আপন আমরা কেউ পর না, তোমার কোন জায়গায় বাঁধা নেই, এ ঘরে আসতেও কোন বাঁধা নেই। তুমি এখন আমাদের সাথে থাকবে।
মা- বলল কি বলছেন আপনি এই এক বিছানায় ছেলের সাথে তাই হয় নাকি। ও আমার ছেলে ওর সাথে না না সে হবেনা কোনদিন, যা করেছি আপনার সাথে পরিস্থির স্বীকার হয়ে তাই বলে আপন ছেলের সাথে, আপনি যা হন না কেন ও তো আমার ছেলে তাই না। কি করে কি ভাবছেন আপনি আমি বুঝতে পারছিনা, যত সব অসম্ভব কথা আপনার।
বাবা- আরে না বলতে চাইছি আমাদের সাথে এখানেই থাকবে আর যেতে হবেনা। এখানে থাকবে তুমি মা আমি বাবা সেই হিসেবে আর ওর কাগজ আমি করে দেব আমার নাম দিয়ে। ওর একটা আপত্তি তো সে আমি করে দেব কেউ জানবেনা লাগবে কিছু টাকা তো সে আমি দেব।
মা- বলল তাই বলেন আমি আবার কি ভাবলাম। সে ছেলে তো থাকবেই যাবে কোথায় মাকে ছেরে আমার ছেলেকে আমি চিনি ও যতই রাগ করুক মাকে ছেরে যেতে পারবেনা। আমিও ওকে ছাড়া আর বাচতে পারবো না, যেখানে যাবে আমাকে নিয়ে যাবে।
বাবা- বলল দ্যাখ বাবা তোমার মা কি বলল।
আমি- হ্যা মা তো অনেক কিছুই বলল কোনটা ধরব আমি তাই ভাবছি। কথার ভুল না মনের কথা সেটা তো বুঝতে পারছি না। না এভাবে থাকা যাবেনা আমাকে চলে যেতেই হবে যা কথা হচ্ছে তাতে আমার ভবিষ্যৎ পুরো অন্ধকার, কেন থাকবো আমি কি পাবো টাকা পয়সা ছাড়া সে আমার লাগবেনা আমি কামাই করে নিতে পারি আর পারবোও। নিজের সংসার হবে অযথা তো আমাকে তোমাদের বইতে হবেনা। কেন বইব আমি ওনার এই পাপ আমি।
মা- কি বলছিস বাবা আমরা তো সব মেনে নিয়েছি তুই যা চেয়েছিস আর কি আছে বল তুই। কি চাস তুই বলনা আমাদের খুলে বল কিছু হবেনা।
আমি- মা সব রক্তের দোষ তুমি বলেছিলে না, বাড়িতে বসে একদম তাই সব রক্তের দোষ। রক্ত খারাপ আমাদের।
মা- শুনলেন আপনার ছেলে কি বলে আপনি কিছু বুঝলেন ওর কথা।
বাবা- সে আমি বুঝেছি বুঝলে তুমি বুঝেছ কিনা জানিনা।
মা- কি বলেন না আমাকে। আমার কিন্তু এখন ঘুম পেয়েছে রাত অনেক হয়ে গেছে এখন ঘুমাতে হবে।
বাবা- বলল সব আমার ভুল দুপুরে এসে তোমার কাছে না গেলে এই কথা শুনতে হত না। কি চাইছে তুমি বুঝতে পারছনা।
মা- কি বাবাববল আমাকে কি চাইছিস তুই।
আমি- না আমি আর বিয়ে থা করব না ভবঘুরে হয়ে থাকবো কিছুর দরকার নেই যার মা এমন বাবা এমন তাদের আর কি বলব। এই বয়েসে যে বউমার পেটে বাচ্চা দেয় তাকে আর কি বলব। হয়ত সুযোগ পেলে আবার দেবে তাইনা।
মা- তাকে তো আমি মেনে নিয়েছি তাইনা। কিসের অসবিধা তোমার।
আমি- হ্যা উনি বাচ্চা দেবে আর আমি লালন পালন করব তার জন্য আমাকে রাখতে চাইছ তাইনা।
মা- বলল আমাদের ২০ বছরের সম্পর্ক বলার কি আছে হয়েছে হয়েছে সে আমি আমাদের দুজনার মতেই হয়েছে তাই না। আর তো হবেনা বললাম না।
আমি- কেন হবেনা আরেকটা হোওঁয়াবে।
মা- সে হবেনা বললাম তবে কি করে হওঁয়াবে। এই দেখেন কি বলে এ কেমন কথা।
বাবা- কি বলব আমি বলো তুমি, তোমার ছেলের কথা আগা মাথা বুঝতে পারছিনা। আর বাচ্চা লাগবে কেন। কিরে তোর বাচ্চা লাগবে।
আমি- হ্যা লাগবে সব তোমাদের হবে আমার হবেনা, আমার লাগবে নিজের বাচ্চা।
বাবা- তুই বিয়ে করবি তোর হবে।
আমি- না বিয়ে করব না কিন্তু আমার লাগবে কি করে দেবে ভেবে বল।
মা- বলল কার পেটে হবে সে বাচ্চা।
বাবা- আরে তুমি বুঝতে পারছনা কি বলছে ঠিকই বলেছে আমার রক্তের দোষ।
মা- মানে কি বলছে।
বাবা- বলল তবে তুমি তোমার মাকে নিয়ে থাকবে তো, যদি তাই হয়।
আমি- হ্যা থাকবো, আমি বাদ যাবো কেন যখন এত কিছু হয়েছে।
মা- কি গো কি বলছ তোমরা আমি বুঝতে পারছিনা।
বাবা- তুমি যেটা বলেছ সেটাই বুঝলে, তা করবে ছেলের সাথে, স্বামী শশুর তো গেল এবার ছেলে।
মা- মানে কি বলছেন আপনি তা কি করে হয়।
বাবা- কি করে মানে যেমন আগে চলেছে এখন তেমন চলবে আর কি, তোমার তো কপাল ভালো এক বাড়িতে তিন পুরুষ পাবে তুমি। স্বামী শশুর এখন ছেলে খারাপ কি। রাজি হয়ে যাও যৌবন নিয়ে ভাবতে হবেনা। দুপুরেও তো আমি পারিনি ওঁ পারেবে তোমাকে সুখী করতে। নিজের মাকে যখন চায় দাও না তুমি।
মা- না সে হয়না কোনদিন হবেনা কি বলছেন আপনি নিজের ছেলের সাথে।
বাবা- না না হবে সোনা হবে তুমি আমাদের তিনপুরুষের যৌন সঙ্গী হতেই হবে। আমরা বাপ বেতা দুজনে মিলে করব তোমাকে, কোন না হবেনা সব হ্যা আর হ্যা।
মা- কি আর করব নাম যখন লিখিয়েছি করতে তো হবেই তবে আর দেরী করে লাভ কি আসুন আপনারা বাপ বেটা শুরু করেন।