মুনমুন সেন - খোলা মনের মহিলা.. - অধ্যায় ২১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-5467-post-5936251.html#pid5936251

🕰️ Posted on April 30, 2025 by ✍️ rajusen25 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 3381 words / 15 min read

Parent
নাপিতের নাসিব ============= হোসেন আলী, বয়স পঞ্চান্ন, উচ্চতা মাত্র সাড়ে চার ফুট। গায়ের রং কালো, মুখে গোঁফ-দাড়ি, দাঁতগুলো একটু একটু করে পড়ে গেছে আর গুটখা খেয়ে খেয়ে হলুদ হয়ে গেছে। চোখে-মুখে যেন কালের দাগ, তবু একটা কোমল হাসি তার মুখে সবসময় লেগেই থাকে। আর খুবই সোজা সাপ্টা কথা বলেন। তার একচালা মাটির ঘর, ছাউনি ফাঁটা। স্ত্রী নেই, একমাত্র মেয়ে বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে। এখন হোসেন একাই থাকে, আর জীবিকা—বাজারে বাজারে চুল-দাড়ি কাটা। তার কাছে সেলুন নেই। সে একটা ছোট লোহার বাক্সে কাঁচি, ক্ষুর, চিরুনি আর ছোট্ট একটা আয়না নিয়ে বের হয়। রোজ সকালে আজান শুনে উঠে নামাজ পড়ে, তারপর রুটির টুকরো আর একটু চা খেয়ে বেরিয়ে পড়ে। কখনো হাটে, কখনো কারো উঠোনে, আবার কখনো পুকুরঘাটে বসে কারো চুল কেটে দেয়। আবার কেউ কেউ তাকে দিয়ে চুল, দাঁড়ি, বগল চাছিযে এক কাপ চা দেয় বা একটু মুড়ি, তাতেই সে খুশি। সে বলে, “আল্লাহ রিজিক দেন, মানুষরে খুশি করা বড় সওয়াব।” তবে সমাজ সবসময় এমন উদার নয়। অনেকে তাকে দেখে নাক কুঁচকে বলে, “ওই যে বেঁটে নাপিত! কী বিশ্রী গন্ধ! এক বছর ধরে একই ছেঁড়া লুঙ্গি আর ফুটো গেঞ্জি পরে ঘুরে বেড়ায়। দাঁড়ি কাটতে আসলে তো ওর গায়ের গন্ধে বমি চলে আসে!” সে চুপ থাকে। মুখে কিছু বলে না। শুধু চোখ নামিয়ে কাঁচিতে হাত চালায়। ভিতরে ভিতরে কষ্ট হলেও বলে না কিছু, শুধু কাঁচির শব্দে সে যেন নিজের দুঃখ ঢেকে রাখে। গ্রীষ্মের দুপুর। আকাশে রোদ যেন আগুন ছুঁড়ছে। বাতাস নেই, গাছের পাতাগুলিও ঝিমিয়ে পড়েছে। হোসেন আলী সেই রোদেই মাথায় রুমাল বেঁধে ঘুরে ঘুরে লোকের চুল-দাড়ি কাটছেন। সকালে কিছু খেতে পারেননি। হাতে মাত্র দশ 'টা টাকা, ঘুটখা আর চায়ের দামেই শেষ। তবুও বলেন, “রিজিক আল্লাহর হাতে, আমি তো কাঁচি চালাই।” দুপুর গড়িয়ে যাচ্ছে, আর মাথা ঘুরছে। গলা শুকিয়ে যাচ্ছে আর ঘামে ভিজে লুঙ্গি গেঞ্জিতে সাদা সাদা ঘাম শোকানো লবণের দাগ বসে গেছে। রাস্তায় একটা বড়ো পাকা বাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে বিশ্রাম নিতে গিয়েই হঠাৎ চোখ ঘোলা হয়ে গেল... আর পরক্ষণেই ধপাস করে পড়ে গেলেন মাটিতে। যেই বাড়ির সামনে হোসেন আলী মাথা ঘুরিয়ে পরে গেছিলো সেটা আমাদেরই বাড়ি ছিল আর ঘটনাক্রমে মা তখনই শপিং করে বাড়ি ফিরছিলো রিক্সায়। হোসেন আলীকে পড়ে থাকতে দেখে মুনমুন সেন আঁতকে উঠে বললেন— “এই কী হল? এই লোকটা পড়ে গেল যে! হে ঠাকুর!” মায়ের সাথে রিক্সাওয়ালা এসে বলল, "দিদিমনি, ও তো হোসেন আলী, চুল কাটে বাজারের লোকেদের। আমি ওনাকে মোল্লার হাটে দেখি চুল কাটতে।” মা বললেন, “মানুষ আগে, ধর্ম-পেশা পরে। ওনাকে নিয়ে চলো আমার ঘরে তাড়াতাড়ি!” রিক্সাওয়ালার সাহায্যে মা হোসেন আলীকে ঘরে নিয়ে গিয়ে সোফাতে বসলো আর রিক্সাওয়ালাকে তার প্রাপ্য টাকা দিয়ে বিদায় করলো। মা নিজ হাতে এক গ্লাস ঠাণ্ডা জল এনে মুখে ছিটালেন। আরেক গ্লাস চিনি-লেবু মেশানো শরবত মুখে ধরলেন। “চাচা, একটু খাও, চোখ খুলো। রোদে মাথা ঘুরে গেছে তোমার।” হোসেন চাচা চোখ খুলে তাকিয়ে দেখেন, এক স্নেহময়ী মা-সদৃশ মুখ তাঁর দিকে ঝুঁকে আছে। “আমি কোথায় আপা?” “আপা না, আমি মিসেস সেন। তুমিই তো হোসেন আলী চাচা? এখন কিছু বলো না, একটু বিশ্রাম নাও। এই সোফাতে বসো, মাথায় একটু ঠাণ্ডা জল দিই।” মা নিজে তার মাথা ধুইয়ে দিলেন ঠাণ্ডা জলে ভিজিয়ে। তারপর বাড়ির ভিতর থেকে একটা প্লেট নিয়ে এলেন, তার উপর ভাত, আলু ভাজা আর ডাল দিয়ে বললেন— “এই নাও খাও, খালি পেটে আর বেরিও না এই রোদে।” হোসেন আলী কাঁপা কাঁপা গলায় বললেন, “আপা... আপনি তো দেবী… আমি তো গরিব, আপনাদের উঠোনেও ঢুকতে ভয় পাই। আর আপনি আমার মতো এক গরিব নোংরা . নাপিতকে ঘরে ঢোকালেন, আমার মাথা ধুয়ে দিলেন!” মা হেসে বললেন, “তুমি মানুষ চাচা। গরিব বলে কেউ ছোট না। মানুষ মানুষে জন্য।” হোসেন আলীর চোখে জল। এই প্রথম * গৃহিণীর এমন সেবা পেলেন। মা তার চোখের জল মুছে দিলেন। মা: এসব কথা ছাড়ুন, এখন আপনার শরীর কেমন লাগছে বলুন। হোসেন আলী: এখন অনেকটা সুস্থ বোধ করছি। সকাল থেকে কিছু খাইনিতো তাই হয়তো মাথাটা ঘুরিয়ে গেছিলো। মা: হা। যা গরম পড়েছে, সবারই মাথা ঘুরিয়ে যাওয়ার কথা। তার মধ্যে আপনি এতো ছোট খাটো রোগ পটকা মানুষ, তার ওপর পেটে কিছু না থাকলে মাথা তো ঘোড়াবেই। এই দেখুন না, আমি সবে মাত্র বাজার থেকে এলাম। শাড়িটাও চেঞ্জ করতে পারিনি। হোসেন আলী: মাফি আপা.. আমার জন্য আপনার অনেক কষ্ট হলো। মা: তা কিছু না। আপনি বরং একটু বসে রেস্ট নিন, আমি চট করে ড্রেস চেঞ্জ করে আসছি। (বলে মোটা মোটা দুই হাত তুলে বগল দেখিয়ে চুলের খোঁপা করতে লাগলো। নাপিত হোসেন আলী মায়ের বগল দেখে হা করে ছিল, কারণ মা হাতাকাটা ব্লাউস পরে ছিল।) হোসেন আলী: জি আপা। মা: ড্রেস চেঞ্জ করে ফিরে এলেন, হাতে ঠান্ডা লেবু-পানি নিয়ে। হোসেন আলী তখনও সোফায় বসে, চোখে-মুখে এক অদ্ভুত প্রশান্তি। মা: চাচা, এখন কেমন লাগছে? হোসেন আলী: (মৃদু হেসে) অনেক ভালো, আপা। আল্লাহ আপনার ভালো রাখুক। মা: (বসে পড়লেন পাশে) আপনার বাড়ি কোথায়? হোসেন আলী: এই গ্রামেই, পাশের পাড়ায়। একচালা মাটির ঘর… ছাউনি ফাঁটা। বর্ষায় টপটপ করে পানি পড়ে। মা: পরিবার? হোসেন আলী: (নিঃশ্বাস ফেলে) স্ত্রী মারা গেছে সাত বছর আগে। এক মেয়ে ছিল… তাকে বিয়ে দিয়েছি। এখন শ্বশুরবাড়ি। মাঝে মাঝে চিঠি দেয়… টাকা চায়। (মুখে একটু তিক্ত হাসি) আমি কি দেবো, আপা? যা উপার্জন, তা দিয়ে নিজের পেটই ঠিকঠাক চলে না। মা: (সহানুভূতিতে ভরা কণ্ঠে) খুব কষ্ট হয় নিশ্চয়? হোসেন আলী: (চোখ নামিয়ে) কষ্ট? হ্যাঁ… কষ্ট তো হয়। কিন্তু কী করবো? আল্লাহর ইচ্ছা। মানুষকে তো মরতেই হবে। আমার বউও গেল, বাপ-মাও গেছে… এখন আমি একা। মা: আপনি তো সারাদিন মানুষের চুল-দাড়ি কাটেন… কেউ ভালো ব্যবহার করে? হোসেন আলী: (মাথা নাড়ে) কেউ কেউ এক কাপ চা দেয়। কেউ বা বলে, "এই নোংরা নাপিত, দূর হয়ে যাও!" (চুপ করে থেকে) আপা, মানুষ কি গরিবকে ঘৃণা করেই বড় হয়? মা: (গভীরভাবে) না চাচা, মানুষ বড় হয় মন দিয়ে। আপনি তো মানুষের সেবা করেন… এটা বড় কাজ। হোসেন আলী: (চোখ ভিজে আসে) আপনি আজ আমার মাথায় জল দিলেন… ভাত দিলেন। এই সোফায় বসালেন। আমি তো কখনো ভাবিনি কোনো * বাড়িতে এভাবে ঠাঁই পাবো। মা: (মৃদু হেসে) ধর্ম-জাত তো মানুষের তৈরি। ভগবান তো সবাইকে এক চোখেই দেখেন। হোসেন আলী: (চোখের জল মুছে) আপা, একটা কথা বলবো? মা: বলুন। হোসেন আলী: আজকে এই বাড়িতে ঢুকে আমার মনে হলো… আমার বেগম যদি বেঁচে থাকতেন, তিনিও হয়তো এমনি করেই যত্ন নিতেন। মা: (গলা ভারি হয়ে) চাচা, আপনি যখন ইচ্ছা আসতে পারবেন এখানে। হোসেন আলীর চোখ দিয়ে টপটপ করে জল পড়তে লাগলো। তিনি মায়ের পায়ের ধুলো নিতে গেলেন, মা তাকে জড়িয়ে ধরে বললেন— মা: না চাচা, এতটা নয়। শুধু একটু ভালো থাকুন। হোসেন আলী: আপা, আপনি আমার অনেক উপকার করলেন। আমার মতো নোংরা . নাপিতকে আপনার ঘরে তুললেন। আমি এই উপকার জীবনেও ভুলতে পারবো না। আমি আপনার ছেলে আর সাহেবে চুল দাঁড়ি কেটে যাবো সারা জীবন। যদি ওনারা আমার কাছ থেকে কাটাতে চান। ওনারা যদি বাড়িতে থাকেন তাহলে আমি এখনই চুল কেটে দিতে পারি আপা। মা: না না, ওরা কেউ বাড়িতে নেই। আপনাকে আমি কোনো উপকারই করিনি। এক জন মানুষ হিসাবে এটা তো আমার কর্তব্য। হোসেন আলী: না আপা, আমি যেকোনো ভাবে আপনাদের কাজ লাগতে চাই। মা হোসেন আলীর পাশের চেয়ারে বসে হাতের নখগুলো একটু ঘুরিয়ে দেখছিলেন। আর বললেন.... মা: চাচা, আপনি শুধু চুল-দাড়ি কাটেন, নাকি আরও কিছু করেন? হোসেন আলী: (কৌতূহলী হয়ে) যেমন কি, আপা? মা: যেমন… নখ কাটা, পায়ের নখ ঠিক করা…? শহরে তো এখন অনেকেই ম্যানিকিউর-পেডিকিউর করায়। হোসেন আলী: (হাসতে হাসতে) আপা, আমি তো গরিব নাপিত। তার ওপর আমি ., দেখতেও কুৎসিত, আমার কাছে কাঁচি-ক্ষুর-চিরুনি ছাড়া কিছুই নেই। মেয়েদের এসব কাজ… ওরা কি আমার হাতেই পা দেবে? মা: (গম্ভীর হয়ে) কেন দেবে না? আপনি তো দক্ষ। আমারই তো পায়ের নখ কাটতে হবে। এই গরমে এত হাঁটাহাঁটি, নখগুলো বাড়েই চলেছে। হোসেন আলী: (অবাক হয়ে) আপা, আপনি * গৃহবধূ… আমি যদি… মা: (কথা কেটে) ওসব ভেদাভেদ আমার নেই, চাচা। আপনি যদি পারেন, আজই একবার করে দেখান। হোসেন আলী তার ছোট লোহার বাক্সটি খুললেন। ভেতরে একটা ছোট নেলকাটার ছিল, কিছুটা মরিচা ধরা। তিনি লজ্জা পেয়ে বললেন— হোসেন আলী: এটা তেমন ভালো না, আপা… মা: (হেসে) তা কি হয়! আপনি ঠিক মতো করলেই হলো। মা একটি পা বাড়িয়ে দিলেন। হোসেন আলী সাবধানে নখ কাটতে শুরু করলেন। তাঁর আঙুলগুলো রুক্ষ, কিন্তু হাতের কাজে নিখুঁত। মা: (মুখে একটু ব্যথা) আহ! একটু সাবধান… হোসেন আলী: (চিন্তিত) কেটে ফেললাম নাকি? মাফ করবেন, আপা… মা: না না, সব ঠিক আছে। (থেমে) চাচা, আপনি যদি আরেকটু ভালো সরঞ্জাম পেতেন… হোসেন আলী: (দীর্ঘশ্বাস) টাকা কোথায়, আপা? এই বয়সে নতুন কেনা… মা: (আত্মবিশ্বাসী স্বরে) শুনুন, আপনি যদি এসব করতে পারতেন—নখ কাটা, পা ঘষে দেওয়া—তাহলে বাড়তি আয় হতো। হোসেন আলী: (চোখ চওড়া হয়ে) সত্যি? কিন্তু… মেয়েরা কি রাজি হবে? মা: প্রথমে আমি করাবো। দেখেশুনে অন্যরাও আসবে। (পায়ের নখ শেষ করে) দেখুন তো, কত পরিষ্কার হয়েছে! হোসেন আলী নিজের হাতের কাজ দেখে আশ্চর্য। তাঁর মনে হলো, হয়তো জীবনে আরও কিছু করার ছিল। হোসেন আলী: (আশায় ভরা গলায়) আপা, যদি সত্যিই সম্ভব হয়… মা: হবেই। তবে আপনাকে মেয়েদের ফুল বডি গ্রুমিং করতে জানতে হবে। বিশেষ করে বগল আর বাকি গোপন জায়গার একটু এক্সট্রা কেয়ার নিতে হবে। হোসেন আলী: (অবাক হয়ে) আমি তো সারাজীবন বাজারে পুরুষ মানুষের চুল দাড়ি কেটেছি। চুল দাঁড়ির সাথে বগলও চেঁছে দি ফ্রি তে। তবে আমার বেগমের বগল আমি চেঁছে দিতাম উনি বেঁচে থাকতে। রুখসানার বগলও চেঁছে দিয়েছিলাম বিয়ের আগে। মা: রুকসানা কে? হোসেন আলী: আমার মেয়ে। আমাদের .ের মধ্যে এসব চলে। মা: ওহ. পারফেক্ট! আসলে আজ কাল সবাই তো স্লিভলেস ব্লাউজ পরে তাই বগল পরিষ্কার রাখে সব মহিলারা। হোসেন আলী: ডুবে একটা কথা আপা, বাজারের ছোটোলোক মজুর, মুচি মেথররা যাদের আমি চুল দাঁড়ি কাটি তারাই আমাকে পছন্দ করে না। আমি কুৎসিত, নোংরা, কালো বলে। আসলে কি, আমার বেগম মারা যাওয়ার পর থেকে আমি একা হয়েগেছি। গোছল করিনা, খাওয়া-দাওয়া করিনা ঠিক মতো। এই লুঙ্গি গেঞ্জি অনেক দিন হলো পড়ছি। তার ওপর গত কয়েক মাস হলো পেচ্ছাব আটকাতে পারছিনা। মাঝে মাঝে লুঙ্গিতে পেচ্ছাব হয়ে যাচ্ছে। এই সব কারণে লোকে আমাকে পছন্দ করে না। আপনার মতো উচ্চশিক্ষিত বড়ো ঘরের সন্মানীয় মহিলারা আমাকে দিয়ে বগল চাঁছাতে চাইবেন পায়সা দিয়ে? মা: (গভীর সহানুভূতির সাথে) শুনুন চাচা, আপনি ওসব নিয়ে চিন্তা করবেন না। মর্ডার্ন শিক্ষিত মহিলাদের মনও বড় হয়। মানুষের মূল্য তার পায়সা, পোশাক বা চেহারায় নয়। আপনার মনই আপনাকে সুন্দর করে তোলে, সেটাই আসল। হোসেন আলী: (চোখ মুছতে মুছতে) কিন্তু আপা, এই সমাজ তো... মা: (দৃঢ়ভাবে) সমাজ বদলাচ্ছে! দেখুন না, আমি এখনও আপনাকে বিশ্বাস করে আমার পার্সোনাল গ্রুমিং করাচ্ছি। আমি তো আপনাকে ঘেন্না পাচ্ছিনা।  আর আপনি কালো আর বেঁটে হয়েছেন তো কি হয়েছে? ভগবান আপনাকে যেমন করেছে তেমনই তো হবেন। আপনি একা থাকেন, আপনার বেগম নেই, মেয়ের বিয়ে হয়েগেছে বলে হয়তো রেগুলার চান, খাওয়া দাওয়া হয় না। এতে লোকের কি? আর বয়স হলে পেচ্ছাবে কন্ট্রোল থাকেনা অনেকেরই। বয়স্ক লোকের পেচ্ছাব বেরিয়ে গালে লুঙ্গি তো ভিজবেই, বয়স্ক লোকের পেচ্ছাবে গন্ধ হয় ঝাঁঝালো, তাই হয়তো আপনার থেকে গন্ধ পায় লোকে। হোসেন আলী: ঠিকই বলেছেন আপা। রোদে রোদে ঘুড়ি, পানিও কম খাওয়া হয় তাই আঠালো হলুদ মুত হয়। আর খাওয়া দাওয়ার অনিয়ম হয় বলে পেটে গ্যাস হয় খুব। গত ৭ দিন ধরে পেটটা খুব খারাপ ছিল। পাতলা হাগা হচ্ছিলো। পাঁদ দিতে গিয়ে পুচ করে একটু পায়খানা হয়ে যাচ্ছিলো। আর এতো দুর্গন্ধ পাঁদ হচ্ছিলো যে কাল একজনের চুল কাটার সময় আমার পাঁদ বেরিয়ে গেছিলো বলে সেই লোকটা আমাকে দিয়ে আর চুলই কাঁটালোনা।  এটা কি আমার দোষ? আমি কি ইচ্ছে করে পাঁদ দিয়েছি, আপনিই বলুন আপা? মা: তাই তো। এতে আপনার কি দোষ। শরীর খারাপ থাকলে মানুষ কি করবে। তবে খাওয়া দাওয়া করবেন ঠিক করে। আপনার তো হাঁর গোড় বেরিয়ে যাচ্ছে। আর জল খাবেন বেশি করে। আমি তো অনেক জল খাই। আর খাওয়া দাওয়া ও একটু বেশি হয়েযাচ্ছে আমার। তাই তো দিন দিন আমার দশাসই চেহেরা হচ্ছে। আর যা গরম পড়েছে, ঘামে ভিজে চপ চপ করে সারা শরীর। আর মোটা লোকেদের একটু বেশিই ঘাম হয়। হোসেন আলী: আপনি মোটা কোথায় আপা? আপনি অনেক লম্বা। বড়ো ঘরের শিক্ষিত মহিলারা অনেক উঁচা লম্বা আর ফর্সা হয়। আর আপনার বয়স অনুযায়ী আপনার গতর একদম ঠিক আছে। আর দশাসই চেহারাই তো ভালো। আমি আপনার থেকে অনেক বেঁটে, আমি দাঁড়ালে হয়তো আমার মাথা আপনার বগল পর্যন্ত পৌঁছবে কিনা কে জানে। মা: আপনি এতো বেঁটে কি করে? আপনার মা বাবা কি বেঁটে ছিলেন? হোসেন আলী: না আপা, আমার আম্মা, আব্বু লম্বাই ছিলেন। মা: (কৌতহলে) তাহলে? হোসেন আলী: আসলে আমার আব্বু তার নিকাহর পর পরই আমার অমিকে রাগের বসে ৩ তাকাল দিয়েছিলো। তবে ভুল বুঝতে পেরে হালালা করে আম্মিকে আবার নিকাহ করেছিল। ইসলামি শরীয়তে আব্বু যদি আম্মিকে পুনরায় নিকাহ করতে চায় তবে অন্য একজন পুরুষের সাথে বৈধ নিকাহ এবং কমসে কম এক রাত শারীরিক সম্ভোগ করে তালাক হওয়ার পর তবেই প্রথম স্বামীর মানে আব্বুর সাথে আবার নিকাহ করতে পারবে পারবে। তখন আম্মির পরামর্শে অন্য কোনো পুরুষের ওপর বিশ্বাস না করে আম্মু আমার নানার (আব্বুর আব্বুকে) সাথে নিকাহ করে তালাক নিয়েছিল। আর আমার নানা ছিল খুব কুৎসিত আর বেঁটে ঠিক আমার মতো। আমি হয়তো নানার মতো হয়েছি দেখতে। আম্মি আমাকে তাই বলতো। মা: (মুচকি হেঁসে) ওহঃ বুঝেছি।  তা আপনার মা এক দিনের জন্য আপনার দাদুকে বিয়ে করেছিল। হোসেন আলী: ১ দিন না, আম্মি আব্বাকে বলেছিলো যে নানাকে যখন নিকাহ করেছি আর নানা তো আর বাইরের লোক না তাই আম্মি ৭/৮ দিন নানার সাথেই ছিলো। আম্মি বলতো নিয়ম মেনে ১ রাত হলালা করার থেকে ৭/৮ রাত হালালা করলে নাকি আরও ভালো। আব্বুও আম্মির কথাতে রাজি হয়েছিল। মা: আপনার মা খুব উদার মনের ছিলেন। হোসেন আলী: হা, তবে হলালার পর নানা বেশিদিন বাঁচেনি। নানার কোমরে খুব ব্যাথা আর শরীর শুকিয়ে গেছিলো। তারপরই নানা মারা যান। আম্মি বলতো, আমি নাকি নানার মতো হয়েছি। নানা ও বেঁটে খাটো কালো কুচকুচে ছিল। মা: আপনি নিশ্চই আপনার আম্মিকে মিস করেন? হোসেন আলী: হাঁ, আম্মি খুব সুন্দর ছিলেন। ঠিক আপনার মতো লম্বা চওড়া আর ফর্সা। আর নানা আম্মির কাছে লিলিপুট ছিল। আমিও নানার মতো লিলিপুট হয়েছি। হি হি.... মা: আপনি তো ভারী মজার। হোসেন আলী: আসলে আপা, আপনার সাথে কথা বলে ভালো লাগছে। সারাদিনা লোকের চুল দাঁড়ি কাটি কিন্তু কেউ এতো কথা বলেনা, সবাই ঘেন্না করে। আপনিই একজন যিনি এতো বড়োলোক ঘরের উচ্চশিক্ষিত * মহিলা হয়ে আমার মতো এক . কুৎসিত নাপিতের সাথে কথা বলছেন। বাজারের মুটে, মজুর, মেথর যাদের বগল পর্যন্ত আমি কেটে দি, তারাই আমাকে ঘেন্না করে। ওই লোকগুলোর গায়েও তো দুর্গন্ধ। অথচ আপনি এতো সুন্দরী, ফোর্স আর এতো বড় ঘরের হয়তো আমাকে ঘেন্না করছেন না। আপনাকে গায়ে গতরে তো একদম আজ কালকার বাংলা সিনেমার শ্রাবন্তী চ্যাটার্জী বা হিন্দি সিনেমার হুম খুরেশি বা শত্রুঘ্ন সিন্হার মেয়ে আছে না, কি নাম যেন? ওদের মতোই তো দেখতে। মা: শত্রুঘ্ন সিন্হার মেয়ে হলো সোনাক্ষী সিন্হা। কি যে বলেন ! ওরা তো নায়িকা, আর আমার তুলনা ওদের সাথে করছেন। হোসেন আলী: জি আপা, আপনি ওদের থেকেও সুন্দর, ওদের সিনেমা আমি দেখেছি। কি যেন বললেন, সোনাক্ষী? আপনার গতর সোনাক্ষীর থেকেও বেশি, লম্বা, ফর্সা, আপনার হাত মোটা মোটা, ভারী পাচ্ছা আর বুক সোনাক্ষীর থেকেও ভারী হবে। মা: (লজ্জা পেয়ে) আপনি খুব সরল সোজা। তাই আপনি এতো প্রসংশা করছেন। আমার স্বামী তো বলে আমি নাকি মোটা, বিশাল নিতম্ব আরও কত কিছু। হোসেন আলী: মোটা কোথায় আপনি আপা? আর ভারী পাছা আর বুক তো মহিলাদের আরও সুন্দরী করে দেয়। আর লদলদে পাচ্ছা, মোটা মোটা থাই আর বাহু ওয়ালা মহিলাদের শাড়ি বা যেকোনো পোশাকে ভালো লাগে। তবে আমি বলবো আপনাকে হুবহু একটা ইংরেজি নকিয়া আছে ঠিক ওনার মতোই লাগে। মা: ও, আপনি ইংরেজি সিনেমাও দেখেন নাকি? তা কোন ইংরেজি নায়িকা শুনি? হোসেন আলী: নাম তা মনে নেই তবে কি যেন বলছিলো লোকটা.. আলিশান টাইলার না কি যেন বলেছিলো। পুকুরপাড়ের জঙ্গলে একজনের চুল কাটছিলাম, ওই লোকটা সারাক্ষন নোংরা নোংরা ভিডিও দেখে মোবাইলে। তখন সেই আমাকে ওই নায়িকার একটা ফটো দেখিয়ে বললো যে এটা নাকি ওর প্রিয় নায়িকা। মিসেস সেন তখন নিজের মোবাইলে সার্চ করে দেখলো আর pornstar Alison Tyler একটা ড্রেস পড়া ছবি বার করে হোসেন চাচাকে বললো মা: আপনি কি এই নায়িকার কথা বলছেন? হোসেন আলী: (উত্তেজিত হয়ে) জি জি আপা। এই নায়িকার ছবিই দেখিয়েছিল ওই লোকটা। আপনাকে দেখতে অনেকটা এই নায়িকার মতো, তাই মনে পরে গেল। কিন্তু লোকটা এর খুব বাজে বাজে ভিডিও দেখছিলো। আপা, আপনি কিছু মনে করেননিতো এই নায়িকার কথা বললাম বলে। আসলে এই নায়িকার মুখ গতর উচ্চতা হুবহু আপনার মতো। মা: না না, আপনিতো প্রসংসাই করছেন। হোসেন আলী: আসলে যেই লোকটা আমাকে এই ছবিটা মোবাইলে দেখিয়েছিলো সে আমার চাচার ছেলে। সে বলতো, এই নায়িকাকে দেখলে নাকি ও আমার আম্মির কথা মনে পরে। আমার চাচার ছেলে আমার থেকে অনেকটা বড় ছিল। আমার আম্মিকে খুব ভালোবাসতো। আম্মিও ওকে নিজের ছেলের মতো ভালোবাসতো। মা: ওহ তাই বুঝি। তবে আপনি ঠিকই ধরেছেন। আমাকে অনেকটা এই নায়িকার মতোই দেখতে লাগছে। তবে এই নায়িকা বিদেশী আর আমি দেশি। (এই বলে মিসেস সেন  মোবাইলে Alison Tyler এর আরেকটা ব্রা বগল তুলে দাঁড়িয়ে আছে এমন একটা ছবি বার করে বললো..) তবে এই নায়িকা আমার থেকে অনেক সুন্দরী, দেখুন চাচা। হোসেন আলী: আপনিও অনেক সুন্দরী আপা, এইরকম ব্রা পড়লে আপনাকেও এর মতো লাগবে। তবে আপনার বগলের চুল গুলো চেঁছে নিতে হবে। তাহলেই মনে হবে আপনারা দুই বোন। দেখুন ঠিক আপনার মতোই মোটা মোটা হাত, ভারী বুক আর থাই গুলো দেখুন ঠিক যেন কলাগাছ। মা: বগলের চুল বলাতে মনে পড়লো। আপনি কি আমার বগলের চুল গুলো শেভ করে দেবেন? (বলে চাচার সামনে বগল তুলে দেখালো) হোসেন আলী: জি আপা, আপনার সব কাজ আমি করে দেব। দাঁড়ান, আমি ক্ষুর কাঁচি বার করি। (বলে হোসেন নিজের নাপিতের  খুলে ক্ষুর আর কাঁচি বার করলো) মা: চাচা, আমি কি এই হাতাকাটা নাইটি পরে থাকলে হবে? আপনার শেভ করতে অসুবিধে হোনে নাতো? হোসেন আলী: খোলামেলা হলে ভালো হত। আমি তো পুরুষদের বগল চাঁছি, আর ওরা খালি গায়ে থাকে বা সনদ গেঞ্জি পরে থাকে। মা: আমি তো মহিলা স্যান্ডো গেঞ্জি পড়িনা, আমি বরং নাইটি খুলে সায়া আর ব্রা পরে আসি। হোসেন আলী: হাঁ আপা, সেটাই ভালো হবে। নাহলে আপনার নাইটিতে দাগ লেগে যেতে পারে। মিসেস সেন নিজের ঘরে গিয়ে একটা সুতির সাদা সায়া আর একটা সাদা ব্রা পরে হোসেনের সামনে এসে বসলো। হোসেনও ততক্ষনে নিজের ক্ষুর কাঁচি রেডি কর বসলো। মা: আমি কি বসলে আপনার সুবিধে হবে শেভ করতে? হোসেন আলী: আপা, আপনি বসে কতক্ষন হাত তুলে রাখবেন, তার থেকে ভালো আপনি এই সোফাতে হাত তুলে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ুন। আমি আমার সুবিধে মতো ঘুরে ঘুরে আপনার বগল দুটো চেঁছে সাফ করে দেব। মিসেস সেন নির্লজ্জের মতো . ছোটোলোক নোংরা ছেড়া ফাটা লুঙ্গি গেঞ্জি পড়া নাপিতের সামনে সোফাতে সায়া আর ব্রা পরে চিৎ হয়ে শুয়ে দুই মোটা মোটা হাত তুলে বগল চেতিয়ে রাখলো। হোসেন চাচা সরল কিন্তু মিসেস সেনের এই দশাসই ঘুমসি গতর দেখে কাঁপতে লাগলো। সে কোনোমতে মিসেস সেনের বগলের সামনে গিয়ে ক্ষুর হাতে নিয়ে দাঁড়ালো। মা: সাবধানে চাচা, দেখবেন আমার বগল জেন কেঁটেনা যায়!! হোসেন আলী: না না আপা, আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন, আপনি আমার এতো উপকার করেছেন আর আমি আপনার বগল এ দাগ লাগতে দেব না। খুব সাবধানে ধীরে ধীরে চাছাবো, এতে সময় বেশি লাগে লাগুক। আপা, প্রথমে আপনার বগলের চুল কাঁচি দিয়ে ছেটে ছোট করে নেবো। তারপর বগলে সেভিং ক্রিম ভালো করে লাগিয়ে চেঁছে দেবো ক্ষুর দিয়ে। তার আগে যদি হাত ধুয়ে নিতে পারতাম ভালো হত। মা: কেন? আপনার হাত নোংরা নাকি? হোসেন আলী: এখানে আসার আগে বাজারে একজনের চুল দাঁড়ি কেঁটেছি আর বগলও চাছিযেছে লোকটা। লোকটার বগলে নোংরা ছিল অনেক। তাই ভাবলাম আপনার চওড়া খানদানি বগল ওই হাতে ধরার আগে হাত ধুয়ে নি। মা: সে তো অনেক সময় হয়েছে। আর হাত ধুতে হবে না। ওই হাতেই করুন। হোসেন আলী: (ব্যস্তভাবে) না আপা, আপনার মতো মহিলাদের বগল চাছতে গেলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খুব জরুরি। দেখুন, এই কাঁচিটা দিয়ে প্রথমে একটু ছাঁটাই করে নিই... মা: (মৃদু হেসে) আচ্ছা, আপনি তো দারুন কাজ জানেন! তা এখন আপনার শরীর ঠিক আছে তো? হোসেন আলী: (কাজ করতে করতে) আলহামদুলিল্লাহ, আপা, একদন ঠিক আছি এখন। আপা আপনি কি বাড়িতে নিজেই শেভ করে ফেলেন, দোকানে যান না। মা: হ্যাঁ, সেটা ঠিক। কিন্তু বগল শেভ করার মতো সেনসিটিভ জায়গা তো আর সবাই পারদর্শী না। হোসেন আলী: (গর্বিতভাবে) সেটাই তো! আমি ২০ বছর ধরে এই কাজ করছি। দেখুন, এইভাবে ক্রিম লাগিয়ে... (বগলে ক্রিম মাখাতে থাকে) মা: উফ, ক্রিমটা ঠান্ডা লাগছে! হোসেন আলী: (হাসি) এটা একদম সস্তা ক্রিম আপা, ফেনা হয় আর খুব নরম করে। এখন ক্ষুর দিয়ে একটু... মা: (চিন্তিতভাবে) আস্তে আস্তে করুন, বগলে দাগ না হয়ে যায়। হোসেন আলী: (আত্মবিশ্বাসী) না আপা, আমার হাত কাঁপে না। দেখুন... (সাবধানে শেভ করে) এইযা, একদম ক্লিন! মা: (চাচা মায়ের কাছে আয়না ধরে বগল দেখালো) ওহো, খুব সুন্দর হয়েছে! হোসেন আলী: (ওয়াক থু করে নিজের হাতে একগাদা থুথু নিয়ে) আপনার বগলে দিয়ে দিই, জ্বালাপোড়া করবে না। মা: আপনি তো প্রফেশনাল! কিন্তু থুথু দিলেন কেন? হোসেন আলী: থুথু লাগালে কোনো বগল মসৃন হয়। তাই লাগলাম। এগুলো আমি আমার আম্মি আর গ্রামের লোকজনের থেকে শিখেছি। মা: ওহ, অনেক কিছু জানেন আপনি। হোসেন আলী: ঠিক আছে। তাহলে এইবার আপনার অন্য বগলটা? মা: হ্যাঁ, করুন। কিন্তু একটু সময় নিয়ে শেভ করুন। তাড়াহুড়ো করলে ক্ষুর দিয়ে কেটে যেতে পারে। হোসেন আলী: (মৃদু হেসে) আপা, আমি কি পাগল? আপনার মতো সুন্দরী * মহিলার বগলে আমি দাগ লাগাবো? মা: (হাসি) আচ্ছা, আপনি তো মজাও করেন! হোসেন আলী: (কাজ চালিয়ে) আসলে আপা, আমি জীবনে প্রথম এতো সুন্দরী মহিলার বগল স্পর্শ করলাম। তাও আপনার মতো উচ্চশিক্ষিত বনেদি * বাড়ির মহিলার। আপা, আপনার বগলে এতো সুগন্ধ কি করে? আমার বগল তো গোছল করার পরও দুর্গন্ধ থাকে। মা: আমি ডিওডরেন্ট লাগাই। আর আপনি তো চানই করেন না বলছেন। কি দেখি আপনার হাতটা তুলুন দেখি বগলটা? (হোসেন মায়ের কাছে নিজের বগলটা তুলে ধরলো, মা চাচার বগলটা হাতিয়ে) ইশ... আপনার বগলে তো ঘাম শুকিয়ে লবন হয়েগেছে। গন্ধতো হবেই চাচা। হোসেন আলী: (লজ্জা পেয়ে আবার মায়ের বগল শেভ করতে লাগলো) ঠিক বলেছেন আপা!... এইযা, হয়ে গেল। একদম মসৃণ! মা: (আয়নায় দেখে) ওয়াও, পারফেক্ট! এই বগলে থুথু লাগাবেন না? cont..
Parent