মুনমুন সেন - খোলা মনের মহিলা.. - অধ্যায় ৫১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-5467-post-5974056.html#pid5974056

🕰️ Posted on June 29, 2025 by ✍️ rajusen25 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 2782 words / 13 min read

Parent
(কিছুক্ষণ পর...) "খটখট" শব্দে জীর্ণ-জরাজীর্ণ এক রিকশা এসে থামল। খালিদ ভাই হাঁপাতে হাঁপাতে নেমে পড়লেন। তাঁর ফেটে যাওয়া রাবারের স্যান্ডেল থেকে ময়লা পা বেরিয়ে আছে, গায়ের ফাটা গেঞ্জিতে ঘাম আর ধুলোর স্তর। খালিদ ভাই হাত জোড় করে বললেন: "আসসালামু আলাইকুম মুস্তাফা ভাই! কই, কে কে যাবে গাড়িতে?" মিসেস সেন শাড়ির আঁচল দিয়ে নাক চেপে বললেন: "ইস্! এ কী দুর্গন্ধ রে বাবা! গাড়ি না কি গোশালা?" মালতীদি মিসেস সেনের কানে ফিসফিস করে বললেন: "দেখছিস ওর পিঠের দিকটা? গোটা চামড়া লাল হয়ে ফুলে আছে... উহু! দেখলেই গা ঘিনঘিন করে!" মুস্তাফা স্যার কঠোর সুরে বললেন: "ওয়া আলাইকুম আস সালাম খালিদ ভাই। এই দুই মেমসাহেবকে বাড়ি পৌঁছে দিতে হবে। ভাড়া পরে দেব।" খালিদ ভাই রিকশার সিটটা ঝাড়ু দিয়ে বললেন: "আরে মুস্তাফা ভাই, কথা কী! কিন্তু... (জোরে কাশতে কাশতে) ম্যাডামরা উঠবেন কি?... আমার এই রিকশাটাই তো..." মালতীদি মিসেস সেনকে জোর করে টেনে বললেন: "আয় মুনমুন, দেরি করছিস কেন? রাত তো হচ্ছেই!" মুস্তাফা স্যার করিম-রাশিদের দিকে তাকিয়ে বললেন: "আল্লাহ হাফিজ। সাবধানে যাও।" এদিকে করিম মুখ বিকৃত করে বলল: "স্যার, এই বুড়ো খালিদ কাকার রিকশায়? ওর তো নিশ্বাস নিতেই কষ্ট হয়! গতকাল দেখলাম সিঁড়ি ভাঙতে গিয়ে হাঁপিয়ে পড়েছে! আর ম্যাডামরা তো বটু!" রাশিদ নাকে রুমাল চেপে যোগ দিল: "স্যার, ওর তো গায়ে ছুলি-চুলকানি! গতবার দেখেছি পিঠ চুলকালে রক্ত বের হচ্ছিল! ম্যাডামরা তো আবার সেনসিটিভ!" মুস্তাফা স্যার এবার রেগে টগবগ করতে লাগলেন: "হুঁশ! এত বাজে কথা! খালিদ ভাই দিন-রাত পরিশ্রম করে честный রোজগার করে। তোদের মতো ফালতু ছেলেরা শুধু মুখের কথা!" তাঁর গর্জনে সবাই নিঝুম হয়ে গেল। রিকশাটা চলতেই মালতীদি খালিদের দিকে একটু বেশি সময় ধরে তাকিয়ে থাকলেন। তার ফাটা গেঞ্জির ফাঁক দিয়ে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে লালচে চুলকানির দাগগুলো, যেন কেউ লাল চক দিয়ে শরীরে আঁচড় কেটে রেখেছে। গরমে তার গায়ের কালো চামড়া চকচক করছে, ঘামের ফোঁটাগুলো রোদের আলোয় ঝলমল করছে। মালতীদি মিসেস সেনের কানে ফিসফিস করে বললেন: "আরে মুনমুন, দেখোই না! খালিদ ভাইয়ের গায়ের রঙটা কেমন কয়লার মতো কালো... উফ্ফ, আর এই ঘামের গন্ধ! যেন পুরোনো মাছের টিন খোলার মতো!" মিসেস সেন নাক সিটকিয়ে বললেন: "হাড়গুলো সব বেরিয়ে আছে, কিন্তু দেখোই না ওই বাহুগুলো! রিকশা টানার চাপে শিরা ফুলে উঠেছে যেন নদীর খালের মতো!" খালিদ পেছন থেকে কথাগুলো শুনে ফেলল। সে একটু অস্বস্তি নিয়ে বলল: "ম্যাডামরা, আমার গায়ের দাগ দেখে ভয় পাবেন না... গরমকালে একটু চর্মরোগ হয়েছে বাসায়!" বলে সে ইচ্ছে করে রিকশার স্পিড বাড়িয়ে দিল, যেন কথাগুলোকে পেছনে ফেলে যেতে চায়। মালতীদি রিকশার ঝাঁকুনিতে সামনের সিটে ধাক্কা খেয়ে চিৎকার করে উঠলেন: "আই গো! খালিদ ভাই, এত জোরে চালাও কেন? বুড়ো বয়সে এত জোর কোথায় পেলে রে?" খালিদ ঘাম মুছতে মুছতে হেসে উত্তর দিল: "ম্যাডাম, আমরা মোমিন মানুষ! রিকশা চালাই, ইনশাআল্লাহ শক্তি আল্লাহ দেন। নইলে এই বয়সে এত জোর আসবে কোত্থেকে?" মিসেস সেন কৌতূহলী হয়ে জিজ্ঞেস করল: "আচ্ছা খালিদ ভাই, বাড়িতে কে কে আছে? বেগম আছে নাকি?" খালিদের মুখে একটু বিষণ্ণ হাসি ফুটে উঠল: "বেগম? হ্যাঁ ছিল... তিন বছর আগে পালিয়েছে। বলল, 'খালিদ, তোমার চুলকানি আর রিকশার গন্ধ সহ্য হয় না!' বলে একদিন চুপিচুপি বাপের বাড়ি চলে গেল।" মালতীদি মিসেস সেনের কানে ফিসফিস করে বলল: "শুনছিস? ওর বউ পর্যন্ত পালিয়েছে! আবার আমাদের নিয়ে যাচ্ছে!" মিসেস সেন নাক সিটকিয়ে বলল: "তা এখন একা থাকো? নাকি... নতুন বউ এসেছে?" খালিদ রিকশা চালাতে চালাতে বলল: "একাই আছি ম্যাডাম। রাতে রিকশা গ্যারাজে রাখি, আর নিজে গ্যারাজেই শুই। গরমে চুলকানি বাড়ে, তাই... কেউ কাছে আসতে চায় না।" মালতীদি হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে মিসেস সেনের কানে ফিসফিস করে বলল: "মুনমুন, শুনছিস তো? খালিদ ভাই তো একদম ফ্রি! ওই পঙ্গু করিম আর শ্বেতীওয়ালা রাশিদের কাঁটা বাঁড়া দেখে আমার তো... (নিচু গলায়) গুদখানা পুরোপুরি ভিজে গেছে!" মিসেস সেন লজ্জায় মুখ লাল করে ফিসফিস করে উত্তর দিল: "আরে পাগলি! (নিজের শাড়ি ঠিক করতে করতে) সত্যি বলতে... আমারও গুদে কুটকুট করছে... ওই মুস্তাফা স্যারের কাঁটা বাঁড়ার কচলানি দেখে!" এমন সময় খালিদ ব্রেক কষে রিকশা থামাল। মালতীদি ও মিসেস সেন সামনের দিকে ঝুঁকে পড়লেন, প্রায় পরস্পরের গায়ে গিয়ে লেগে গেলেন। খালিদ পিছন ফিরে হাসতে হাসতে বলল: "ম্যাডামরা, মালতী ম্যাডামের বাড়ি তো পৌঁছে গেলাম! এবার আমি আসি!" খালিদ রিকশার হ্যান্ডেল ধরে ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তার গায়ের গেঞ্জি এখনও ঘামে ভেজা, পিঠের দিকে চুলকানির দাগগুলো আরও লাল হয়ে উঠেছে। মালতীদি মিষ্টি সুরে বলল: "এত কষ্ট করে এনেছেন, উঠুন না একটু, ঠাণ্ডা জল আর রসগোল্লা খেয়ে যাবেন!" খালিদ লজ্জায় মাথা নিচু করে বলল: "ম্যাডাম, আমি তো মোমিন মানুষ... আপনারা সনাতনী বাঙালি ভদ্রমহিলা... এভাবে..." মালতীদি খালিদের হাত টেনে ধরে বলল: "ওসব কী! ধর্ম তো মানুষের মনের ভিতরে! চলো, আমার ঘরে বাঙালী-মোমিন কিছু নেই!" খালিদ চুলকানি বাড়তে থাকায় পিছটান দিতে গিয়ে বলল: "না ম্যাডাম, আসলে আমার এই চুলকানি..." মিসেস সেন জোর দিয়ে বলল: "এতে লজ্জার কি আছে, চলুনতো। আমাদের বাড়ির পিছনে নলকূপ আছে, ঠাণ্ডা জলে গা ধুয়ে ফেলবেন।" বলতে বলতে দুজনেই খালিদের হাত ধরে টানতে লাগলেন, আর খালিদের মুখে দেখা দিল এক অদ্ভুত লজ্জা ও কৌতুকের মিশ্রণ। মালতীদি খালিদকে টেনে-হিঁচড়ে ভিতরের ঘরে নিয়ে গেলেন, আর মিসেস সেন পিছন থেকে দরজাটা শক্ত করে বন্ধ করে দিলেন। পুরো বাড়িটা যেন নিঝুম নিস্তব্ধ - শুধু শোনা যাচ্ছে তিনজনের ঘনঘন শ্বাস-প্রশ্বাসের আওয়াজ। ঘরের ভেতরকার গুমোট গরমে সবার গায়ে ঘাম জমে চকচক করছে। মালতীদি টেবিল ফ্যানটা জোরে চালিয়ে দিয়ে বললেন: "এই নাও খালিদ ভাই, ঠাণ্ডা জল আর তাজা সন্দেশ... কিন্তু সত্যি বলো তো, তোমার বেগম কি সত্যিই পালিয়েছে নাকি গল্প করছ?" খালিদ গ্লাসে ঢালা জলের দিকে তাকিয়ে থাকল, যেন সেই জলে ডুবে যেতে চায়। বলল: "হ্যাঁ ম্যাডাম... তিন বছর আগে। একদিন হঠাৎ বলে উঠল, 'খালিদ, তোমার রিকশার পঁচা গন্ধ আর সারাক্ষণের চুলকানি সহ্য হয় না!' বলে চিরকালের মতো চলে গেল।" মিসেস সেন সন্দেশের টুকরোটা আঙুলে ঘুরাতে ঘুরাতে বললেন: "আমাদের তো গন্ধে কিছুই মনে হচ্ছে না! (মালতীদির কানে ফিসফিস করে) আসলে ওর গায়ের নোংরা পঁচা গন্ধটাই বেশি, রিকশার গন্ধ তো সামান্য!" খালিদ লজ্জায় পা ঘষতে ঘষতে বলল, তার চুলকানি যেন আরও বেড়ে গেছে: "ম্যাডাম, আপনাদের মতো ভদ্রমহিলাদের সামনে বলতে লজ্জা করে... (গলা খাকারি দিয়ে) সেই কালো কুত্তিমাগী ছিল আমার বেগম! আপনাদের মতো গতর-গড়ন কি আমাদের মোমিনের বউয়ের হয়? ওর গায়ের রঙ তো কয়লার মতো কালো ছিল!" মিসেস সেন হঠাৎ ধবধবে ফর্সা বগল উঁচু করে দেখালেন: "কেন? আপনাকে ভালোবাসত না নাকি? (নিজের বগলের নরম চামড়া টিপে) আমাদের মতো সাদা গায়ের মেয়েরা কি বেশি ভালোবাসে বলে মনে হয় না?" মালতীদি হাসতে হাসতে খালিদের শক্ত বাহু ধরে বললেন: "খালিদ ভাই, তোমার সেই কুত্তিমাগী বেগমের চেয়ে আমরা কেমন? (নিজের শাড়ির আঁচল হালকা করে উঁচু করে) দেখো তো একটু... আমাদের গায়ের রঙ কি ওর চেয়ে ভালো না?" খালিদ ঘামতে ঘামতে বলল: "ম্যাডাম... আপনারা তো... (হঠাৎ চুলকানে হাত চলে যায় নিচের দিকে) উফ! এই বজ্জাত চুলকানি!" মিসেস সেন ফ্যানের দিকে তাকিয়ে বললেন: "উউফ গরমে অবস্থা খারাপ, খালিদ ভাই আপনি গেঞ্জিটা খুলে রাখুন না, আমি ও শাড়িটা খুলে রাখি, ব্লাউস সায়া তো আছে।" মালতীদি হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে বললেন: "ওহো! মুনমুন তুই তো সত্যি বলছিস! এই ভ্যাবাচেকা গরমে কে কাপড় চাপড় পরে থাকবে? (খালিদের দিকে তাকিয়ে) তুমিও খুলে ফেলো না!" খালিদ গেঞ্জির বোতাম খুলতে খুলতে বলল: "ম্যাডাম... আমাদের ' তো... (কিন্তু গরমে অসহ্য হয়ে গেঞ্জি খুলে ফেলে) উফ! আল্লাহ মাফ করুন! এত গরমে তো জান কবুল হয়ে যায়!" মিসেস সেন শাড়ি খুলে ব্লাউস-সায়া ঠিক করতে করতে বললেন: "আহা! এত লজ্জা কীসের খালিদ ভাই? (নিজের ফর্সা পিঠে হাত বুলিয়ে) দেখো না, আমার গায়েও ঘাম জমেছে... পুরো পিঠটা ভিজে গেছে!" মালতীদি খালিদের শুকনো পিঠে হাত বুলিয়ে বললেন: "এই যে! তোমার পিঠে তো শুধু চুলকানি নয়, শিরাও ফুলে আছে! (মিসেস সেনের দিকে ফিসফিস করে) মুনমুন, ডেটলটা দে তো... একে একটু সেবা করে দিই।" খালিদ মিসেস সেনের দিকে তাকিয়ে বলল: "ম্যাডাম... আপনার বাহু তো... (গিলে ফেলে) একদম ময়ূরপঙ্খীর মতো সাদা! আমাদের বেগমের গায়ের রঙ তো কাঁঠালের খোসার মতো!" মালতীদি ডেটলের বোতল হাতে নিয়ে খালিদের পিঠে হাত বুলিয়ে বললেন: "খালিদ ভাই, একটু শক্ত করে লাগাবো... উফ! তোমার পিঠের শিরাগুলো তো বেলুনের মতো ফুলে আছে! এত কষ্ট করে রিকশা টানো বলেই এমন হয়েছে!" মিসেস সেন মালতীদির হাত ধরে বললেন: "এভাবে না, মালতী! দেখো, এভাবে আস্তে আস্তে ঘুরিয়ে লাগাতে হয়..." বলে নিজেই খালিদের পিঠে ডেটল মাখতে শুরু করলেন, আঙুলের ডগা দিয়ে শিরাগুলো মালিশ করতে লাগলেন। খালিদ মুখে গামছা চেপে বলল: "উউফ... ম্যাডাম... এটা কি... চুলকানির চিকিৎসা নাকি... অন্য কিছু..." মালতীদি হঠাৎ খালিদের পিঠের নিচে হাত নামিয়ে চিৎকার করে উঠলেন: "আরে! এটা কী? তোমার চুলকানি তো নিচেও ছড়িয়েছে! এখানেও লাল লাল দাগ!" মিসেস সেন হাসতে হাসতে বললেন: "ওইটা চুলকানি না মালতী... ওইটা তো... (খালিদের দিকে কট্মট্ করে তাকিয়ে) পুরুষালি জিনিস!" খালিদ লজ্জায় কুঁকড়ে গিয়ে বলল: "আস্তে ম্যাডাম... আমাদের '... এভাবে... হারাম..." মালতীদি জোর দিয়ে বললেন: "চিকিৎসায় ধর্ম নেই! মুনমুন, আরেকটু ডেটল দে তো! পুরো গায়ে মাখিয়ে দিই!" বলে ডেটলের বোতল উল্টে খালিদের পিঠে ঢালতে লাগলেন। মিসেস সেন হঠাৎ খালিদের লুঙ্গি টান দিয়ে বললেন: "এদিকে তো অবস্থা আরও ভয়ঙ্কর! দেখো না মালতী, কেমন লাল হয়ে ফুলে আছে! এটাও কি চুলকানি?" খালিদ হাঁপাতে হাঁপাতে বলল: "আল্লাহ... ম্যাডামরা... এটা তো... উফ... হারাম..." কিন্তু তার কথা শেষ হওয়ার আগেই মালতীদির হাত সেখানে পৌঁছে গেল... মালতীদি খালিদের লুঙ্গির কাছা ধরে টান দিতেই সেটা নিচে নেমে এল। তার চোখ হঠাৎ বিস্ফারিত হয়ে উঠল, "হারাম আবার কীসের? চিকিৎসা করাটা তো সুন্নত!" বলে সে হঠাৎ চমকে উঠল, "বাবা রে! এটা তো সাধারণ চুলকানি না... কাঁটা বাঁড়াটা দেখো তো একদম পাকা ষাঁড়ের মতো উঁচু হয়ে আছে!" মিসেস সেন গলাটা একটু টান করে লালা গিলে ফেললেন। তার কণ্ঠে একটু কাঁপুনি ধরে গেল, "মালতী... তুই... ঐ ডেটলের বোতলটা একটু দে তো... এদিকেও একটু লাগাতে হবে..." বলে তিনি নিজের শাড়ির আঁচলটা একটু টেনে সামলালেন। খালিদ বিছানায় পা ছড়িয়ে অসহায়ভাবে কাতরাতে লাগল, "ইয়া আল্লাহ... ম্যাডামরা... আপনারা তো আমাকে... উফ... একদম শেষ করে দিলেন..." তার কপালে বড় বড় ঘামের ফোঁটা জমে আছে, গায়ের চামড়া লালচে হয়ে উঠেছে। মালতীদি ডেটলের বোতল না নিয়েই হাতেই কাজ সেরে ফেলল, "দেখো তো মুনমুন... ওর তো অবস্থা... উফ... এই গরমে সব ফেটে যাচ্ছে!" বলে সে খালিদের পিঠের দিকে আঙুল বুলিয়ে দিল। ঘরের ভেতর ফ্যানের আওয়াজ ছাড়া অন্য কোনো শব্দ নেই, শুধু তিনজনের ঘনঘন শ্বাসপ্রশ্বাসের শব্দ শোনা যাচ্ছে। মালতীদির হাতের স্পর্শে খালিদের পুরো দেহ কাঁপছে। মিসেস সেন পাশে দাঁড়িয়ে নিজের শাড়ির আঁচল দিয়ে মুখ মুছছেন। ঘরের বাতাসে মিশে আছে ডেটলের গন্ধ আর তিনজনের ঘামের ভারী গন্ধ। খালিদের চোখে-মুখে এক অদ্ভুত ভয় ও লজ্জার মিশ্রণ ফুটে উঠেছে। খালিদ, যার রোগা দেহটা এই দুই মহিলার পাশে দাঁড় করালে মনে হতো কোনও পোকা, তার মুখে ভয় ও উত্তেজনার মিশ্র ভাব। তার শিরাগুলো ফুলে উঠেছিল চুলকানি ও উত্তেজনায়, আর নিচের অংশটাকে সে লজ্জায় ঢাকতে গিয়েও পারছিল না। "আই গো ম্যাডাম! এত জোরে লাগাবেন না!" তার চিৎকারে মিসেস সেন এগিয়ে এল, "চুপ করো খালিদ ভাই, চিকিৎসা তো সহ্য করতেই হবে!" বলে তার নরম কিন্তু মোটা হাতটা খালিদের নিচের দিকে বাড়িয়ে দিল। মিসেস সেন এবার নিজেই এগিয়ে গেল, তার বিশাল স্তনভার দুটো খালিদের মুখের ওপর ঝুলিয়ে দিল। "খালিদ ভাই, এই নাও আমার বাঙালি মাগীর বগলের ঘাম!" বলে সে নিজের বগলের ঘাম খালিদের মুখে মাখিয়ে দিল। খালিদের নাক-মুখ ডুবে গেল মিসেস সেনের বগলের ঘন কেশরাজির মধ্যে, তার শ্বাস আটকে আসছিল কিন্তু উত্তেজনায় তার ক্ষুদে লিঙ্গটি আরও শক্ত হয়ে উঠল। পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হল যখন মালতীদি হঠাৎ খালিদের ক্ষুদে দেহটা তুলে নিয়ে নিজের বিশাল নিতম্বের ওপর বসাল। "এবার দেখি চুলকানি সারে কিনা দেখি কাঁটা চোঁদার!" বলে সে নিচে-উপরে নড়তে শুরু করল। খালিদের চোখ উল্টে যাওয়ার অবস্থা, তার হাত-পা ছুড়াছুড়ি, কিন্তু মিসেস সেনের মোটা হাত দুটো তাকে শক্ত করে ধরে রেখেছিল। মালতীদির নিতম্বের চাপে খালিদের ক্ষুদে দেহটা প্রায় অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছিল, শুধু শোনা যাচ্ছিল তার অস্ফুট চিৎকার, "উফ... ম্যাডাম... পারছি না...দুই বাঙালি খানকি মাগী উউউফ..." শেষ মুহূর্তে এসে মালতীদি হঠাৎ থেমে গেল। খালিদের দেহটা থেকে রক্তাক্ত ডেটল মিশ্রিত তরল ফোয়ারা ছুটে বের হচ্ছিল। মিসেস সেন হাসতে হাসতে বলল, "বাঃ! এবার তো চুলকানি পুরোপুরি সেরে গেল!" মালতীদি খালিদের অচেতন দেহটা মাটিতে লুটিয়ে দিল। ঘরের বাতাসে মিশে থাকা ঘাম-ডেটল-শুক্রের গন্ধে ভারী হয়ে উঠেছে। মিসেস সেন আর মালতীদি এখন পুরোপুরি উলঙ্গ - তাদের বিশালাকার দেহের প্রতিটি ভাঁজ থেকে ঘাম গড়িয়ে পড়ছে। মালতীদি প্রথমে খালিদের অচেতন দেহের উপর বসে পড়লো। তার মোটা নিতম্বের চাপে খালিদের পাঁজর ভেঙে যাওয়ার উপক্রম! "উফফ... এই ছোট্ট মোমিনটা তো আমার ভেতরে পুরো ডুবে গেছে!" বলে সে নিচে-উপরে নড়তে শুরু করলো। মিসেস সেন এগিয়ে এসে মালতীদির স্তন চুষতে লাগলো। "মালতী... তোর দুধের স্বাদ তো একদম মালাইয়ের মতো!" বলে সে জোরে কামড় দিল। মালতীদির "আআহহ!" চিৎকারে ঘর কেঁপে উঠল। হঠাৎ মালতীদি খালিদের মুখে একটা থুতু ফেলে দিল। "নাও... তোমার মোমিন মুখটা ধুয়ে নাও!" খালিদের অচেতন মুখে থুতু গড়িয়ে গলায় পড়ল। মিসেস সেন এবার খালিদের কাঁটা বাঁড়ার উপর প্রস্রাব করতে শুরু করল! "এই নাও... বাঙালি মাগীর গরম পানি!" গরম প্রস্রাবে খালিদের লিঙ্গ জ্বলে উঠল, কিন্তু সে এখনও অচেতন! মালতীদি এবার মিসেস সেনের যোনিতে মুখ ঢুকিয়ে দিল! "চুষ... চুষ... তোর বাঙালি ভাগের গন্ধটা!" মিসেস সেনের "ওউউম্ম্ম..." গোঙানিতে ঘর প্রকম্পিত! শেষে দুজনে মিলে খালিদের নিথর দেহটা ব্যবহার করল। মালতীদি তার ভেজা যোনি দিয়ে খালিদের মুখ চেপে ধরল, আর মিসেস সেন খালিদের কাঁটা বাঁড়াটা পাছার ভেতর নিল! "এইবার শেষ করো মুনমুন... উফফ... এই মোমিনটা দিয়ে!" খালিদের চোখে অগ্নিশিখা জ্বলে উঠল যখন সে হঠাৎ মিসেস সেনকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিল। "গুদমারানি! তোমরা দুই বাঙালি মাগী!" গর্জে উঠল সে, তার মুখে ফেনা উঠছে। মালতীদি হঠাৎ ডগি স্টাইলে বিশাল পোঁদ উঁচু করে ধরল, তার গোল গুদের ফাঁক দিয়ে দেখা যাচ্ছিল লালচে ভেতরের অংশ। "আই গো! খালিদ ভাই এত রাগ!" বলে সে হাসতে লাগল। খালিদের কাঁটা লেওড়া এখন পূর্ণ রক্তাভায় ফুলে উঠেছে, যেন এক রাগী সাপ। সে মালতীদির বিশাল পিঠের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল, তার হাতের আঙুলগুলো মালতীদির নরম মাংসে ডুবে যাচ্ছিল। "তোমাদের শেখাব মোমিনের শক্তি!" বলে সে জোরে ধাক্কা দিল। মিসেস সেন পাশে দাঁড়িয়ে নিজের স্তন মলতে মলতে দেখছিল, "উফফ... মালতী... এটা তো..." মালতীদির চিৎকারে ঘরের জানালার কাঁচ কেঁপে উঠল—"আই গো! এত বড়! উফফ... ভাঙছে... ভাঙছে... কাঁটা বাঁড়ায় দম আছে... শালা বুড়ো হলে কি হবে!" তার বিশাল গোল নিতম্ব খালিদের থাবায় রক্তলাল হয়ে উঠেছে, ঘামে ভেজা চামড়ায় আঙুলের দাগ ফুটে বেরিয়েছে। খালিদ, যার ক্ষুদে দেহে এখন হায়েনার শক্তি, সে মালতীদির পিঠে নখ বসিয়ে "তোমাদের বাঙালি ভদ্রতা ভেঙে দেব!" গর্জে উঠল। তার কাঁটা লেওড়া মালতীদির গুদের ভেতরে-বাইরে রক্তাক্ত করে দিচ্ছে, প্রতিটি ধাক্কায় মালতীদির দেহ লাফিয়ে উঠছে সোফার উপর। মিসেস সেন এদিকে উত্তেজনায় পাগল—সে মালতীদির মুখের উপর উবুড় হয়ে বসে "নাও মালতী! আমার বাঙালি গুদের স্বাদ!" বলে নিজের গুদ মালতীদির মুখে চেপে ধরল। মালতীদির নাক-মুখ ডুবে গেল মিসেস সেনের ঘামে ভেজা গুদের ভাঁজে, তার হাতপা ছুড়াছুড়ি করছে কিন্তু খালিদের শক্ত বাঁধনে নড়তে পারছে না। খালিদ হঠাৎ মালতীদির রসে ভেজা গুদ থেকে নিজের কাঁটা বাঁড়া বার করে টান দিয়ে উঠে দাঁড়াল। মালতীদির দেহ লুটিয়ে পড়ল সোফায়, তার গুদ থেকে টপটপ করে রস ঝরছে। "এবার তোমার পালা, বাঙালি মাগী!" খালিদ গর্জে উঠল মিসেস সেনের দিকে। সে মিসেস সেনকে ধপাস করে চিত করে ফেলল, তার বিশাল স্তনভার দুপাশে ছড়িয়ে পড়ল। মিসেস সেনের কাপুরুষোচিত কণ্ঠে কাঁপুনি ধরে গেল—"উউফ... খালিদ ভাই... খাও... খাও আমার বাঙালি উর্বশী গুদ..." তার ধবধবে ফর্সা উরু দুটো কাঁপছে, গুদের ভাঁজ থেকে মালতীদির লালা টপটপ করে পড়ছে। খালিদ বাঘের মতো গর্জে উঠল—"হ্যাঁ! আজই শেষ করব তোমাদের বাঙালি গুদের অহংকার!" বলে সে মিসেস সেনের গুদের ফাঁকে রুক্ষ জিভ চালাতে লাগল। গুদের ভাঁজের প্রতিটি রেখা সে জিভ দিয়ে খুঁটে খুঁটে পরিষ্কার করছে, মাঝে মাঝেই "উফফ... তোর গুদের গন্ধ তো ভাত ভেজা মাছের মতো!" বলে মুখ তুলছে। এদিকে মালতীদি হামাগুড়ি দিয়ে এসে খালিদের ফাঁক হয়ে থাকা কালো পুটকি দুটো হাতে চেপে ধরে মুখে পুরে দিল—"আই গো! মোমিনের পুটকির গন্ধ তো একদম রিকশার ইঞ্জিন তেলের মতো!" বলে সে নখ দিয়ে পুটকির চামড়া আঁচড়াতে লাগল। তার এক হাতে খালিদের কাঁটা বাঁড়া টেনে ধরা, প্রতিটি টানে খালিদের দেহ কাঁপছে। মালতীদির হঠাৎ আসক্তি জেগে উঠল—সে খালিদকে পেছন থেকে "উফফ... এইবার স্থির থাকো মোমিন ছোঁড়া!" বলে পাঁজাকোলা করে তুলে নিল, ঠিক যেমন ছোট শিশুদের কোলে তোলে। খালিদের ক্ষীণ দেহ তার বিশাল বাহুতে দুলছে, পা দুটো বাতাসে লাফাচ্ছে। "নাও মুনমুন! তোমার বাঙালি গুদ উপভোগ করো!" বলে মালতীদি খালিদের কাঁটা বাঁড়া ধরে মিসেস সেনের গুদের ফাঁকে সেট করল—একদম স্নাইফার রাইফেলের মতো নিখুঁত টার্গেটিং! মিসেস সেনের গুদ তখনও ভেজা মালতীদির লালায়, তার "আই গো! এত বড়টা...!" চিৎকারে ঘরের কাঁচ ফেটে যাওয়ার জোগাড়! মালতীদির শক্ত হাত দুটি খালিদের পাছার মাংসে গভীরভাবে ডুবে গেল, তার নখগুলো খালিদের ত্বকে লাল দাগ কেটে দিচ্ছিল। হঠাৎ এক প্রচণ্ড ধাক্কায়—"ধুসসস!"—খালিদের কাঁটা বাঁড়াটি মিসেস সেনের গুদের ভেতরে পুরোপুরি ঢুকে গেল। মিসেস সেনের ধবধবে ফর্সা গুদের ভাঁজগুলো টানটান হয়ে উঠল, তার মুখ থেকে বেরিয়ে এল উচ্চচাপের চিৎকার—"আই গো! এত বড়টা... ভাঙলো... ভাঙলো!" খালিদের চোখ উল্টে গেল, তার গলা ফাটিয়ে বেরোল ইসলামিক আর্তনাদ—"ইয়া আল্ল—!" তার পুরো দেহ কাঁপতে লাগল, কাঁটা বাঁড়াটি মিসেস সেনের গুদের ভেতরে প্রবেশের শক ওয়েভে। মিসেস সেন এখন নিজের ফর্সা মোটা হাত দুটি দিয়ে খালিদের রোগা দেহকে জাপ্টে ধরেছে, তার বিশাল স্তনভারে খালিদের মুখ চাপা পড়েছে। "খানকির ছেলে! শালা মোমিন! আমার বাঙালি গুদ তো কাঁটা ল্যাওড়া দিয়ে চিরে দিলি!" বলে সে খালিদের পিঠে নখ বসিয়ে দিচ্ছে। মালতীদি এদিকে এক অদ্ভুত মিশ্র ভঙ্গিতে—খালিদের পিঠ চেটে, কালো পুটকি কামড়ে, আর কাঁটা বাঁড়ার গোড়া টেনে ধরে রাখছে। তার জিভ খালিদের পিঠের ঘাম মেখে চলেছে, "উফফ... মোমিনের গায়ের নুনি গন্ধ... কিন্তু মজা!" বলে সে মিসেস সেনের বিশাল পাছার একাংশ কামড়ে ধরেছে। খালিদের কাঁটা বাঁড়া এখন মিসেস সেনের গুদের ভেতরে পুরোপুরি আটকে গেছে, প্রতিটি স্পন্দনে রসের ফোঁটা বের হচ্ছে। মালতীদি হঠাৎ খালিদের পাছা আরও জোরে চেপে ধরে নিচু গলায় বলল, "আরেকটু ভেতরে ঢুকো... হ্যাঁ... এভাবেই..." মিসেস সেনের চোখে জল, কিন্তু তার দেহের উত্তাপ বলে দিচ্ছে সে আসলে উপভোগ করছে—"উফফ... শালা... এত জোরে... আমার বাঙালি গুদ তো..." খালিদের মুখ থেকে লালা ঝরছে, মিসেস সেনের স্তনের চাপে তার শ্বাস প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। মালতীদি হঠাৎ প্রচণ্ড বেগে খালিদের পাছা চেপে ধরে শেষ ধাক্কাটা দিল—"স্প্ল্যাশ!" খালিদের কাঁটা বাঁড়া থেকে সাদা বিষ্ফোরণ ঘটল যা মিসেস সেনের গুদের ভেতরে সরাসরি গিয়ে পড়ল। মিসেস সেনের দেহ কাঁপতে লাগল, "উউফ... গরম... এত গরম..." মালতীদি এদিকে খালিদের পিঠ কামড়ে ধরে রাখল, যেন শেষ বিন্দুটা পর্যন্ত নিংড়ে নিচ্ছে। শেষ পর্যন্ত খালিদের দেহ নিস্তেজ হয়ে মিসেস সেনের উপর পড়ে গেল, তার কাঁটা বাঁড়া এখনও মিসেস সেনের গুদের ভেতরে আটকে আছে।
Parent