প্রবাসী ছেলের প্রেমজালে পাগল আম্মা - অধ্যায় ১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-56444-post-5297570.html#pid5297570

🕰️ Posted on July 15, 2023 by ✍️ momloverson (Profile)

🏷️ Tags:
📖 662 words / 3 min read

Parent
প্রবাসী ছেলের প্রেমজালে পাগল আম্মা আমার নাম রহিম মোল্লা। বয়স এই ২২ বছর। আমাদের বাড়ি বরিশাল জেলা। আমরা তিন ভাইবোন, আমার বড় দুই আপা তাঁরা বিবাহিত। বাড়িতে থাকে আমার বৃদ্ধ আব্বা আর আম্মা। আব্বার বয়স অনেক বেশী কিন্তু আম্মা আব্বার বয়সের তুলনায় অনেক ছোট। আমার আম্মা আবার দ্বিতীয় স্ত্রী, বড় আম্মা মারা জাবার পড়ে আব্বা আবার আম্মাকে বিয়ে করে আমি এই মায়ের এক মাত্র সন্তান। আমার আম্মার বর্তমান বয়স এই ৩৯ বছর। এখন্ত ৪০ হয়নি।আম্মার নাম আসমা বেগম। আব্বার নাম আনোয়ার হোসেন বয়স ৬৩ বছর। আমার যখন ১৯ বছর বয়স তখন থেকে আমি বিদেশ যাওয়ার প্রস্তুতি নেই অবশেষে ২০২২ শের জানুয়ারিতে আমি কুয়েত আসতে পারি। এই দের বছর হল আমি বাইরে আছি। এখানে আসার পড়ে বাড়িতে আমি বড় মোবাইল কিনে দেই। আমার বড় দুই আপার বিয়ে দিয়ে আমাকে বিদেশ পাঠিয়ে আব্বার আর কিছু ছিল না। জমি জায়গা সব শেষ। আর আব্বার বয়স ৬০ এর বেশী। রোগ গ্রস্ত কিছুই করতে পারেনা। আমি যে টাকা পাঠাই তাতে সংসার আব্বার ওষুধ চলে। তবে এই দের বছরে আগের থেকে আমরা এখন সচ্ছল হয়েছি। প্রথম দিকে বেশ ভালই চলছিল। আব্বা আম্মা সবার সাথে নিয়মিত কথা হত, আপাদের সাথেও কথা হত। ৭/৮ মাস যাওয়ার পর থেকে সব কেমন ওলট পালট হয়ে গেছে। একটু বিস্তারিত না বললে আপনারা বুঝবেন না। টাকা পাঠানো শুরু করলে আব্বা সব করত কিন্তু কিছু দিনের মধ্যে আব্বা অসুস্থ হয়ে পড়ে আর বাড়িতে তেমন কোন লোক নেই তাই আম্মাকে সব করতে হয়। আব্বাকে ডাক্তার দেখানো বাজার করা সব আম্মাকে করতে হয়। এভাবে মাস তিনেক যাওয়ার পর যখনি মাকে ভিডিও কল করতাম কেমন পুরানো ম্যার মেরে শাড়ি পড়ে থাকত, ছেড়া নোংরা। আব্বা ভালো পাঞ্জাবী পড়ে থাকলেও আম্মা কেমন যেন থাকত। প্রতিদিন একবার কথা হত, কেমন আছ কি করছ কি করবে আমি কি করি খাওয়া দাওয়া সময় মতন করি কিনা এই সব নিয়মিত চলত। মোতের উপর টাকা পাঠাতে হবে এটাই ছিল আমার প্রধান কাজ। তবে আব্বা আম্মা আমাকে বার বার বলত নিজের খেয়াল রাখতে। এভাবে চলছিল আব্বা আম্মা খুশী দেখে আমিও খুশী হতাম। কাজ করছি টাকা পাঠাচ্ছি এভাবেই চলছে।   আমার আব্বা পড়াশুনা না জানলেও আম্মা ৯ পর্যন্ত পড়ালেখা করেছে। আর ওই সময় আব্বা আম্মা কে বিয়ে করে শুনেছি। তাই আম্মার মেট্রিক পরীক্ষা দেওয়া হয়নি। আম্মা প্রাইই আমাকে ভিডিও কল করে কাজের জন্য ধরতে পারিনা তাঁর জন্য রাগ করে আর বলে আব্বা তুমি আমাকে ভালবাস মানে তোমার আম্মাকে ভালবাস না ফোন করলে ধরনা। আমি- কি যে বল আম্মা আমি এখানে কাজ করিনা সব সময় ফিরি থাকি তুমি বোঝনা রাতে বাঃ সকালে ছাড়া সময় হয় না। তুমি এক কাজ করলে পার আমাকে মেসেঞ্জারে বাঃ হোয়াটসাপে মেসেজ দিতে পার আমি উত্তর দিতে পারব। আব্বা তো লেখা পড়া জানেনা তুমি তো জান। আম্মা- ও তাইত তাই পারি আব্বা ঠিক আছে এখন থেকে তাই দেব। আমি- আর আমি ফাঁকা হলে তোমাকে ভিডিও কল দেব কেমন আম্মা। আর তুমি কি পড়ে থাক বলত আমি তো ভালই টাকা পাঠাই এখন সব ভালো শাড়ি স্যালয়ার কামিজ কিনবে তুমি। কেমন ছেড়া শাড়ি পড়ে থাকো তোমাকে দেখতে কেমন লাগে আমার আম্মা কত সুন্দরী আর কেমন সব পড়ে। এখানে বলে রাখি আমার মামা বাড়ি খুব গরীব, কিন্তু আমার নানা একখান চান্দের মতন মাইয়া জন্ম দিয়েছিল, আববা আমার বড় আম্মা মারা যাবার পড়ে প্রায় জোর করে আম্মাকে বিয়ে করে, তখন জমি জমা ছিল আর একটু মোড়ল ছিল তাই আব্বার উপরে কেউ না করতে পারেনি, আম্মাকে এখন দেখলে বোঝা যায় আম্মা বয়সের কালে কেমন ছিল, যেমন রঙ তেমন সুন্দরী ছিল, গরীব বলে কপালে বুড়ো বর জোটে। আম্মার মুখশ্রী এতসুন্দর কি বলব, যদিও সব সময় ঢেকে ঢুকে থাকে তবুও ফাঁকে যা দেখা যায় তাতেই বোঝা যায় আমার আম্মা কেমন রুপবতী।আম্মা রান্না করতে করতে আমার সাথে কথা বলে এদিক ওদিক ঘুরে যখন রান্না করে মাঝে মাঝে আম্মার শাড়ির আঁচলের ভেতর বড় বড় দুধ দুটো ব্লাউজের ভেতর দেখা যায় উঃ কি বড় বড়, মাঝে মাঝে যখন ঘোরে তখন পাছাও দেখা যায় আঃ কি বড় লদলদে আমার আম্মুর পাছা, আব্বা তো এখন কিছু পারেনা  আম্মা কি করে থাকে সেই সব ভাবি, আবার ভাবি এ কি নিজের আম্মাকে নিয়ে এসব না এ ঠিক না, কিন্তু পরখনে যখন দেখি মাথা ঠিক থাকেনা। এক কথায় আমার আম্মা অসাধরন একজন মহিলা, যেমন সুন্দরী তেমন ফিগার আমার মনের মতন।
Parent