রূপার অথিতির - অধ্যায় ৬

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-65703-post-5797442.html#pid5797442

🕰️ Posted on November 6, 2024 by ✍️ pujapujamondal2 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 492 words / 2 min read

Parent
সুজয়  – (খাবার টেবিলে বসে )  আজকে কাজে যাবেন না। সেলিম – হা যাব। আরো পরে। সুজয় – রাতে ঘুমাতে কোন অসুবিধা হয়নি তোঁ। সেলিম – না কেন হবে। আপনারা দু জন যা আপ্যায়ন করেছেন কোন সমস্যা কি আর থাকতে পারে। সুজয়  – যে কোন সমস্যা হলেই বলবেন। সেলিম – আচ্ছা ঠিক আছে। আর রূপা  হল আমার অনেক আগের বন্ধু। তাই আমার যা লাগবে আমি বলব। (মনে মনে বলতে লাগলো সুজয়_                বাবু  সমস্যা তো আপনার বউ যা ফিগার বানিয়েছে আমিতো আর নিজেকে ধরে রাখতে পারছিনা ) রূপা  রনিকে খাইয়ে রেডি করে দিল। সুজয়  রনিকে নিয়ে চলে গেল। রূপা দরজা বন্ধ করে বলল – সেলিম তুমি কি কাজে যাবে এখন। সেলিম – না। আরো পরে। একটা কল আসার কথা। আর গেলেও চলে আসব তাড়াতাড়ি। রূপা  – গুড। আসলে বাসায় সারাদিন একা থেকে খুব বোর ফিল করি। এখন তুমি থাকলে একটু গল্প করে সময় টা কাটানো যায়। সেলিম – আমারও বাসায় একা থাকতে ভাল লাগে না। তাই কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকি। এখন অনেক দিন পর তোমার সাথে দেখা। একটু কাজ কমিয়ে তোমার সাথে সময় কাটাব ভাবছি। রূপা  – খুব ভাল হবে। তুমি বস আমি চা নিয়ে আসছি। সেলিম দেখল কথা বলতে বলতে রূপা  তার ওড়না টা আবার খুলে সোফায় রেখে দিল, নিচু হয়ে ওড়না রাখার সময় সেলিম আবারো দেখলো নাইটির ফাঁক দিয়ে রূপার দুদের কিছুটা অংশ  । রূপা  দেখছে সেলিম আড় চোখে তার বুকের দিকে তাকিয়ে আছে। চোখে চোখ পড়তেই রূপা লজ্জাই  চলে গেলো কিচিনের দিকে। .... সেলিম এক মনে তাকিয়ে রূপা পাছা দুলিয়ে চলে যেতে দেখে। রূপা  কিচেনের দরজায় গিয়ে থেমে সাথে সাথে পিছন ফিরে দেখল যে সেলিম তার পাছার দিকে তাকিয়ে আছে।   রূপা  – আচ্ছা চা খাবে নাকি কফি খাবে। সেলিম – কফি হলে ভাল হয়। চা ও মাঝে মাঝে খাই। (মনে মনে বললো চা কফিতে আমার পিপাসা মিটবে না , যতক্ষণ না তোমাকে খেতে পারছি ) রূপা- কিছুক্ষণ পর কফি নিয়ে আসল। সেলিমের পাশে একটু দূরত্ব বজায় রেখে সোফায় বসল। রূপা  – কলেজ কালের মেয়ে বান্ধবী গুলোর সাথে কি এখন দেখা হয়। সেলিম – এত বছর পর কি আর কারো সাথে যোগাযোগ থাকে। তুমি আমার ভাল বন্ধু ছিলে তোমার সাথেই কি যোগাযোগ ছিল? রূপা  – আসলে কলেজ থেকে বের হওয়ার পর সবাই যে যার যার পথে চলে গেল। আর ব্যস্ত তার কারনে কেউ কাউকে সময় দিতে পারেনি।             আমি চিন্তা করতাম মাঝে মাঝে তোমার কথা কিন্তু সেইভাবে চেষ্টা করা হয় নি। সেলিম – তাহলে এত বছর পর যখন দেখা হল আমাদের উচিত সব সময় নিজেদের খোজ খবর রাখা। রূপা  – অবশ্যই। সেলিম – বন্ধুত্ব কি শুধু কথা দিয়ে হয়। ভাল বন্ধু হতে হলে মনের মিল থাকতে হবে। দেয়া নেয়ার একটা হিসেব থাকবে। আগের থেকে এখন কত                টুকু পাল্টেছ সেটা তোঁ আমি আর জানি না। রূপা  হেসে বলল – এত ঘুরিয়ে পেচিয়ে কথা না বলে খুলে বলত। আর আমি তেমন পাল্টাই নাই। সেলিম – মানে বলতে চাইছি আমি তোমার বন্ধু এই কথা বললে অনেকেই বন্ধু হয়ে যেত। রূপা – আচ্ছা তাহলে কি করতে হবে। সেলিম – সেটা না হয় ধীরে ধীরে বুঝবে। আমি তোঁ আর চলে যাচ্ছি না। রূপা  – আচ্ছা ঠিক আছে।
Parent