সেন-সেশন (এক মুক্ত কাম পরিবার) জেঠুর গল্প আসবে। - অধ্যায় ৭

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-58572-post-5390192.html#pid5390192

🕰️ Posted on October 23, 2023 by ✍️ মাগিখোর (Profile)

🏷️ Tags:
📖 532 words / 2 min read

Parent
<×><×><×><×><×><×><×><×><×><×><×><×> নয়া কাপ্তান নয়ি দিঁশায়ে <×><×><×><×><×><×><×><×><×><×><×><×> অনিকেতের মৃত্যুর ঠিক চার মাসের মাথায়, মাধূর্য্য হলদিয়া প্ল্যান্টের কর্মী হিসাবে যোগদান করলো। ভদ্রার উনবিংশতিতম জন্মদিন আর ঠিক দু'মাসের মাথায়। পরিবারের ছন্দ ফিরে এসেছে। এখন রোজ সকালে, ম্যাড বেরিয়ে যায় ব্রেকফাস্ট করে। তার পরেই সুতনুকা বাড়ির গাড়ি করে ছোটুকে কলেজে নিয়ে যায়। ছোটু প্রেপ কলেজে ভর্তি হয়েছে। কল্পনা বেরিয়ে যায় তার পরে। আর কিছুক্ষণ পরে ছোটুকে নিয়ে কলেজ থেকে ফিরে আসে সুতনুকা। তারপর, সময় কোথা দিয়ে কেটে যায়, বুঝতে পারে না। সাড়ে বারোটার দিকে। ছোটুকে খাইয়ে দিতে না দিতেই; লাঞ্চ করতে চলে আসে ম্যাড। কাম্মাকে নিয়ে লাঞ্চ করতে বসে ম্যাড। সামনেই উনিশতম জন্মদিন ভদ্রার। সেই নিয়ে কথা চলছে। হিসেব মতো একবছর দেরী হয়ে গেছে। আঠেরোতম জন্মদিনে অনুষ্ঠিত হয়, এই পরিবারের সন্তানের প্রথম যৌন সম্ভোগ। বুনুর পরীক্ষা, কলেজ, তারপর কাকাইয়ের অ্যাক্সিডেন্ট; সব মিলিয় 'ঘেঁটে ঘ' হয়ে আছে। সর্বোপরি কাম্মার এই মনোবিকলন। বিদেশ থেকে ফেরার সময়; দিল্লি থেকে কনখল হয়ে ফিরেছে মাধূর্য্য। মাতা রুপকলা সমীপে দীর্ঘ তিন ঘন্টা আলোচনার পর, একটা ফাইল হাতে করে ফিরে আসে। কাম্মার পূর্ব ইতিহাস, তার মনোবিকলন, পরবর্তী করণীয় কার্য্যাবলী,পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মতামত, সর্বোপরি গুরুদেবের অনুশাসন; সমস্ত কিছুর বিস্তারিত বিশ্লেষণ করা হয়েছে ঐ ফাইলে। পরবর্তী অধ্যায়ে রয়েছে, মাধূর্য্যর করণীয়। তার পয়েন্ট অফ অ্যাকশন। পর্যায়ক্রমে, ১। মাধূর্য্য যত বেশী সম্ভব, কোয়ালিটি টাইম স্পেন্ড করবে সুতনুকার সঙ্গে। অনিকেতের কথা ভাবার সু্যোগ যেন না পায় সুতনুকা। … সেটা ম্যাড শুরু করে দিয়েছে। দুপুরে লাঞ্চের জন্য চলে আসে একটার মধ্যে। লাঞ্চ করে, গল্প করে কাম্মার সঙ্গে। তিনটে অবধি। কখনো গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়ে হলদিয়ার রাস্তায়। দ্বিপ্রাহরিক নির্জনতায়, এলোমেলো ঘুরে বেড়ায়। বিভিন্ন জাগতিক বিষয় নিয়ে, প্রাসঙ্গিক বা অপ্রাসঙ্গিক আলোচনায় ব্যাপিত রাখে সুতনুকাকে। তিনটের সময়, প্ল্যান্টের গেটে ম্যাডকে নামিয়ে, সুতনুকা ফিরে আসে বাড়িতে। ততক্ষণে ছোটু উঠে পড়েছে। ছোটুর 'আঈ' ব্যস্ত হয়ে পড়ে ছোটুকে নিয়ে। পাঁচটা নাগাদ ছোটুকে নিয়ে পার্কে যায়। সন্ধ্যের আগেই ফিরে আসে। কল্পনা চলে আসে অফিস করে। এর পর ফিরে আসে ম্যাড। এরপর ড্রয়িং রুমে, কোয়ালিটি ফ্যামিলি টাইম। নটা অবধি। ছোটুর ঘুমোনোর সময় হলে কল্পনা ঘরে চলে যায়। ম্যাডও কাম্মাকে নিয়ে উঠে পড়ে। কখনো নিজের ঘরে; কখনো কাম্মার ঘরে চলে আলোচনা। রাত এগারোটা অবধি। এরপর কাম্মাকে ওষুধ খাইয়ে বিছানায় শুইয়ে ম্যাড চলে আসে। নিজের ঘরে। এরপর একটা বড় কাজ শুতে যাওয়ার আগে। নিয়ম করে, কাম্মা সংক্রান্ত সমস্ত কথা ফাইলে লিপিবদ্ধ করা। প্রতি সাতদিনের রোজনামচা ফ্যাক্স করতে হয় মাতা রুপকলার কাছে। ২। কাম্মাকে যথাসম্ভব ব্যস্ত রাখতে হবে, আসন্ন পারিবারিক অনুষ্ঠানের ব্যাপারে। দুটো অনুষ্ঠান সামনে। একটা সুভদ্রার রতি উন্মোচন। আরেকটা, কল্পনার বিয়ে।  ম্যাড প্রথমটা নিয়ে আলোচনা করলেও; দ্বিতীয় বিষয়ে ও নিজে সরাসরি জড়িত বলে আলোচনা শুরু করতে পারছে না। সপ্তাহান্তে ভদ্রা এসে মায়ের কাছে আবদার করছে দ্বিতীয় ব্যাপারটার নিষ্পত্তি করার। ওদিকে বড়দি, টেলিফোনে খোচাচ্ছে। সুতনুকা মাঝে মাঝে শুরু করে আলোচনা; কিন্তু, খেই হারিয়ে ফেলে। মানসিক অবসাদ কাটেনি এখনো। অবশেষে একদিন, হঠাৎ … সেদিন ছোটুর শরীরটা খারাপ। একটু জ্বর জ্বর মতো হয়েছে। ঘ্যানঘ্যান করছিলো বলে, ম্যাড ওকে নিয়ে নিজের বিছানায় শুইয়ে গল্প বলছিলো। সুতনুকাও ম্যাডের বিছানায় বসে কথা বলছিলো। কাম্মার কোলে মাথা রেখে, ম্যাড ছোটুর পিঠ চাপড়াচ্ছিলো; এমন সময় কল্পনা এসে ইশারায় জিজ্ঞেস করলো ছোটু ঘুমিয়েছে কি না? ম্যাড ইশারায় হ্যাঁ বলাতে, ছোটুকে তুলে নিয়ে বেরিয়ে গেলো কল্পনা। দরজার কাছে গিয়ে, একবার মুখ ঘুরিয়ে কিছু একটা ইশারা করে গেলো কাম্মার অগোচরে। একটা দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নিলো ম্যাড। এতক্ষণ কাম্মার কোলে মাথা রেখে, চিৎ হয়ে শুয়েছিলো। এখন ঘুরে গিয়ে, দু'হাতে কাম্মার কোমর জড়িয়ে ধরে; পেটের মধ্যে মুখ গুঁজে দিলো। বিষন্ন স্বরে বলে উঠলো,
Parent