তুমি শুধু আমার - অধ্যায় ২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-68763-post-5946590.html#pid5946590

🕰️ Posted on May 16, 2025 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 895 words / 4 min read

Parent
এখানে একটা কথা বলে রাখি আমার মা কিন্তু কোন সিনেমার নায়িকার মতন সুন্দরী নয় বাঃ কোন নায়ক বাঃ নায়িকার মায়ের মতন না। তবে আমার কাছে সবচাইতে সুন্দরী বেশি। কারন আমার মায়ের মন সুন্দর আচার ব্যাবহার ভালো। ছেলেকে মানুষ করতে কঠোর পরিশ্রম করেছেন। দাদুর দেওয়া জমিতে সামান্য একটা কুটির করে আমরা থেকেছি। মানে একটা দরমার ঘর বানিয়েই থেকেছি। এখন আমি প্রতিষ্ঠিত মানে একটা চাকরি হয়েছে আমার। ভালো ছাত্র ছিলাম বলে আমার পরাশুনার খরচা লাগেনি বলতে পারেন। মাধ্যমিক দিয়েই আমি টিউশনি শুরু করি ফলে আমার খরচা আমি চালিয়ে নিতাম। ওই যে সুমির কথা বললাম আমার ছাত্রি, পাশেই বাড়ি ওদের। ওর বাবা একজন দিনমজুর। তবে ভালো মেয়েকে পড়ানোর কোন কারপন্য করেনি। মায়ের সাথে খুব ভাব আর ওর মা অনেক ভালো আমার মায়ের কাছে থাকে বলে সে ভাবে মেয়ে ভালই হবে। তাইত আমার উপর তার একটা আলাদা খবরদারী। সুমির বয়স এই ১৮ পার করে উনিশে পড়েছে। গরীবের মেয়ে হলে অনেক ভালো বলেই মা এত স্নেহ করেন ওকে তাই আমার উপর খবরদারী করে আর কি। নিজের কোন আত্বীয়না তবে তার থেকে অনেকবেশী। প্রথমে টাকা নিলেও এখন আর ওর কাছ থেকে কিছু নেইনা। একদম ফিরি পড়াই ওকে। যদিও চাকরি পেয়ে যাওয়ার পর আর সময় হয়না তবুও ওকে নিয়মিত পড়িয়ে যাচ্ছি। বলা যায় আমাদের পরিবারের একজন সদস্য। চাকরি পাওয়ার পর মা একটু মিষ্টি ছাড়া আর কোন টাকা খরচা করেনি। জমিয়ে রেখেছে আমাকে বলেছে আগে একটা বাড়ি করতে হবে। ঠাকুরের কৃপায় লোন পেয়ে গেছি আর সুন্দর করে একটা বাড়ি করেছি আর সব করেছি আমার মায়ের নামে। জমিও মায়ের নামে এবং বাড়ির প্লান থেকে সব কিছু মায়ের নামে। কারন আমার যে সব কিছুই আমার মা। অনেক মেয়েকে পরিয়েছি কিন্তু নিজেকে বিলিয়ে দেইনাই। কারন মা যা কষ্ট করে আমাকে খাইয়েছে সে কোনদিন ভুলে যাওয়ার মতন না। এখন সব কিছু করে এই গত অক্ষয় তৃতীয়ায় গৃহ প্রবেশ করেছি। এখন মা আমাকে বলছে বিয়ে করতে ২৫ বছর বয়স পার হয়ে গেছে। ২৬ ষে পরেছি। সেই নিয়ে মায়ের সাথে উপরের কথা গুলো। এর আগে আমার একটা ছোট মোবাইল ছিল হালে একটা বড় মোবাইল নিলাম। বাড়ি ফিরলেই আমার মা আর ছাত্রী সুমির হাতে মোবাইল চলে যায় দুজনে মোবাইল ঘাটে। সুমি সব সময় আমার পেছনে লাগে তবে পড়াশুনায় ভালো বলে আমি কিছু বলিনা, আর মায়ের ছায়া সঙ্গী বলে আরো ছার পায় আমার কাছ থেকে। কাকা বলে ডাকে কি আর বলব। মা বার বার শুধু আমার বিয়ের কথা বলে কিন্তু পাত্রী কে দেখেছে কিনা সে আর বলেনা। গৃহ প্রবেশের দিন আমার কলিগরা এসেছিলো আমার মতন অবিবাহিত আছে দুজন আমরা এই তিনজন একসাথে চাকরি পেয়েছি, দুজনেই পরের দিন সুমীর কথা জিজ্ঞেস করেছিল কেমন মেয়ে কি হয়। আমি উত্তরে বলেছিলাম খুব গরীব বলতে পারো আমি ওকে পড়াই এমনি ভালো মেয়ে কিন্তু খুব গরীবের মেয়ে। গরীব শুনে ওরা আর কিছু বলেনি। আসলে ওকে দেখে প্রায় সকল ছেলেদের পছন্দ হবে কারন গরীব হলেও অনেক সুন্দরী মেয়েটা, লম্বা ৫.৩ ইঞ্চি, সব সময় চুড়িদার আর ওড়না পরে দেখলেই সবাই বলবে ভদ্র মেয়ে তাই ওর মার্কেটে চাহিদা আছে বোঝা যায় কারন আমার কলিগ এক একটা পোড় খাওয়া মাল। পরের দিন একজন তমাল নাম বলল কিরে প্রেম টেম করে নাকি মেয়েটা। আমার কিন্তু পছন্দ হয়েছে দেখনা ভাই গরীব হয় হোক, যদি আমাকে ব্যাবস্থা করে দিতি মনে হল ভালো মেয়ে। আমি শুনে বললাম নারে ভাই সে হবেনা সব ঠিক হয়ে আছে, একটু মিথ্যে বললাম কারন ওর শ্বশুর আমি হতে পারবোনা। শুনে তমালের মন খারাপ হয়ে গেল। তমাল বলছিল ভাই দেখে পছন্দ হয়েছিল, দারুন দেখতে যেমন লম্বা চওড়া তেমন দেখতে, মুখশ্রী তেমন সুন্দর। ঘরে নিলে মানাতো। এই দ্যাখ একটা ছবি তুলেছিলাম যখন আমাদের খেতে দিচ্ছিল তোর তো আবার ভাইজি তবুও কলিগ হিসেবে দেখালাম দেখ যদি বিয়ে করে। আমি এক কাজ কর ছবিটা আমাকে পাঠা তো। সাথে সাথে আমায় পাঠিয়ে দিল। আমিও কয়েকটা ছবি তুলেছিলাম। ওইদিন মায়ের অনেক খাটাখাটনি গেছে সব মা আর সুমি সামলেছিল দুজনে মিলে।   আমি আচ্ছা দেখি মায়ের সাথে কথা বলে মা কি বলে কারন ওর বাবা মা মাকে খুব বিশ্বাস করে জেনে তোকে জানাবো। তমাল হাত ধরে বলল দেখনা আমার খুব পছন্দ হয়েছে সত্যি বলছি। সত্যি বলতো তোর কি হয়। আমি আরে আমাদের প্রতিবেশী এমনি কিছুই হয়না কিন্তু ওর মা বাবা মাকে কাকিমা বলে সেই হিসেবে আমাকে কাকু বলে আর কিছুই না।রক্তের কোন সম্পর্ক নেই। ভাই দেখ না আমার শ্বশুর হতে পারিস নাকি। কিরে তবে শ্বশুর বলে ডাকবো তোকে। আমি না তোর কাছে দেবইনা। ভুলে যা।  যাক অফিস ছেরে বের হলাম আর তমালের কথা গুলো আমার কানে বাজতে লাগল, মেয়েটা দেখতে ভালো লম্বা সুন্দরী আছে। বার বার সুমীর চেহারাটা আমার সামনে ভাসতে লাগল। এবার মায়ের কথা গুলো মনে পড়তে লাগল আমার দেখাশুনা করবে এমন একটা মেয়ে আমি আনবো যে সব সময় আমার কাছে থাকবে। মা কি তবে সুমির কথা বলছে নাকি অন্য কিছু। না এবার যে ভাবনায় পরে গেলাম মা কি বলতে চাইছে। সুমী আমাকে কখনো কাকু বলে ডাকেনা, সব সময় তুমি তুমি করে তবে মাকে ঠাকুমা বলে। আবার ভাবলাম ধুর কি ভাবছি আমি এই ভেবে বাড়ি চলে এলাম। আমি বাড়ি ঢুকতে দেখি সুমি আর মা বসে আছে। আমি বললাম এই তুই বসে আছিস পড়াশুনা নেই সামনে অনার্স পরীক্ষা। সুমি এইত এতখন এখানেই পরছিলাম তুমি আসবে বলে বসে আছি। তোমার আমাকে এখন আর সহ্য হচ্ছেনা কেন গো। তোমার মা একা একা কতখন থাকবে, একটা বউ আনো তবে আর আমার থাকতে হবেনা। সে তো করবেনা তোমার মা কত বলে শুনছ কই। না আমি বাড়ি যাই তোমার ছেলে এসেগেছে এবার খাওয়াও ছেলেকে আমি যাই। মা এই তুই থাক খেয়ে যাবি কি বলেছিলাম মনে নেই। সুমি তোমার ছেলের তো আমাকে পছন্দ না খালি ভালো করে একটু পড়ায় আর কি আমার সাথে ভালো ব্যবহার করে দেখনা তুমি। এইযে আমার একটা সমস্যা হয়েছে কিছুতেই বুঝতে পারছিনা এইযে একটা প্যারাগ্রাফ একটু বুঝিয়ে দেবে এখন।
Parent