মায়ের সাথে মাছ ধরা - অধ্যায় ১৮

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57020-post-5321184.html#pid5321184

🕰️ Posted on August 11, 2023 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 1173 words / 5 min read

Parent
এইসব বলতে বলতে মা রান্না করে ফেলল তারপর সবাই মিলে গেলাম মাছ ধরতে। যথারীতি জাল মারতে লাগলাম।   একে একে অনেক মাছ ধরলাম। এর পর বাবা জাল মারতে গেল কিন্তু অনেকদিন আসেনা তাই তেমন পারল না। এর পর মা শুরু করল কিন্তু সব চাইতে আমি বেশী মাছ পেলাম। এর পড়ে জলে নেমে বাবা মা জাল টেনে মাছ ধরল। মা- এবার চল ওই আন্দিতে যাই ওখানে কই শোল মাছ পাওয়া যাবে। আমি- মা ওটা কাদের আবার কিছু বলবে নাতো। মা- না না চল যাই বলে আমরা গেলাম। কচুরিপানায় ভর্তি। আমি- মা এত কচুরিপানা পারবে তো। মা- চল তোর বাবা পারে থাক আমি আর তুই নামি। আমি- চল বলে জাল নিয়ে নামলাম। বললাম মা অনেক পাক কিন্তু পা ডেবে যাচ্ছে সাবধান পা যেন গেথে না যায়। মা- আরে না না আমি পারবো, এটায় কুচে মাছ পাওয়া যাবে। আমি আর মা জাল নিয়ে পানা ঘিরে নিচ দিয়ে টেনে নিলাম অনেক পানা আটকে টানতে লাগলাম, খুব জোর লাগছে টানতে। মা- এই তুই টেনে আমার কাছে ঘুরে আয় আমি ধরে আছি এত ঘন পানা টেনে সরানো যাচ্ছেনা। আমি- আচ্চা তুমি শক্ত করে ধরে রাখ আমি ঘুরে আসছি। তাকিয়ে দেখি বাবা বিড়ি ধরিয়ে টানছে। মাকে বললাম দ্যাখ বিড়ি খায়। মা- ওইজন্যই দম থাকেনা কত বারন করি শোনে না তো। তুই আস্তে পারবি তো। আমি- হ্যা মা বলে আস্তে আস্তে ঘুরে মায়ের কাছে এলাম। মাকে বললাম তুমি ধরে থাক আমি পানা ফেলছি। মা- পা বসে যাচ্ছে তাড়াতাড়ি কর। আমি- আচ্ছা বলে পানা একে একে সব ফেললাম। এরপর জাল গুটালাম, বাবাকে ডাকলাম হাড়ি নিয়ে আসতে। মা অনেক মাছ উঠেছে দ্যাখ। একটা বড় শোল মাছ মা দ্যাখ কত বড় বলে হাঁড়ির মধ্যে রাখলাম আর বললাম মা তুমি এত বোঝ কি করে কোথায় কি মাছ আছে। মা- বুঝতে হয় এইভাবে তো তোকে বড় করেছি, বুঝব না। দ্যাখ আর কি কি আছে। আমি- অনেক মাছ মা, বলে আর শোল মাছ তুলছি একটা টাকি মাছ তুললাম মা দ্যাখ কি পিচ্ছিল ধরা যায়না লাফ দিয়ে চলে যাচ্ছে। মা- সাইজের তো দম বেশী তাই লাফলাফি করে বেশী। আমি- ঠিক বলেছ সাইজের মাছ, নাও তুমি ধর বলে জাল গুটিয়ে মায়ের কাছে নিলাম। মা- তুলছে আর বলছে বা বেশ সাইজ অনেক আছে মনে হচ্ছে। আমি- হুম তোল একে একে। মা- এই পায়ের কাছে গুতো মারছে অনেক মাছ আছে এই পুকুরে। হাটু বসে গেছে আমার পাকের মধ্যে উঠতে পারব তো। আমি- ভেবনা আমি টেনে তুল্ব না পারলে। মা- তাই করতে হবে বলে একে একে সব মাছ হাড়িতে তুলে নিল। দ্যাখ প্রায় হাড়ি ভরে গেছে আজকে আর লাগবে না। মা বাবাকে এবার একটু আস হাঁড়িটা তুলে নাও আমি না হলে উঠতে পারব না। বাবা- বিড়ি ফেলে কাছে এসে হাড়ি নিয়ে উঠে গেল। মা- জাল নাও না হলে বিজয় আমাকে ধরে না তুল্লে উঠতে পারব না। আর এক কাজ কর জাওল নিয়ে মাছ গুল একটু ধুয়ে পরিস্কার জলে রাখ আমরা উঠে আসি। বাবা- আচ্ছা বলে আবার জল নিয়ে উচুতে গিয়ে মাছ রেখে পরিস্কার করতে লাগল। মা- এই আমাকে ধরে তোল উঠতে পারছিনা শারিও কাদার মধ্যে আটকে গেছে। আমি- মায়ের কাছে গিয়ে এই নাও আমার গলা ধর মা- আমার গলা ধরে নারে অনেক পর্যন্ত পা গেথে গেছে তুই শাড়ি তুলে পা ধরে তুলে দে না হলে উঠতে পারব না। থাই পর্যন্ত ডেবে গেছে বাবা তাড়াতাড়ি কর। এত পাক বুঝতে পারিনাই মাছ দেখে সব ভুলে গেছিলাম। আমি- মা তুমি নরাচরা করনা আমি ধরে তুলছি। বলে নিচু হয়ে মায়ের পায়ে হাত দিলাম দেখি সত্যি সত্যি মা অনেক ঢুকে গেছে পাকের মধ্যে। বাবার দিকে তাকিয়ে দেখি বাবা মাছ বাঁচছে এদিকে তাকাচ্ছেনা। আমি আস্তে আস্তে মায়ের শাড়ি তুললাম আর বললাম শাড়ি সহ ঢুকে গেছ তুমি। মা- হ্যারে পুরানো শাড়ি দেখিস ছিরে না যায়। আস্তে আস্তে তোল। পায়ের কাছে মাছ আছে গুতো মারছে বার বার। দেখিস আবার লাফ না মারে। আমি- তুমি চুপ করে থাক আমি চেষ্টা করছি। বলে মায়ের শাড়ি তুললাম থাইয়ের উপর পর্যন্ত। মা শাড়ি ছাড়িয়েছি ধরে রাখ। মা- এই পা আস্তে আস্তে আটকে যাচ্ছে একটা পা তুলে দে তারপর উঠতে পারব। আমি- আচ্ছা বলে মায়ের পা ধরলাম কাঁদা তবুও মায়ের পা ধরতে কি আরাম লাগছে হাত বুলিয়ে নিলাম মায়ের থাইতে। মা- কি করছিস টান দে ডেবে যাচ্ছি যে। আমি- দাড়াও কাঁদা একটু সরিয়ে নেই না হলে আটকে আছে বলে কাঁদা টেনে সরালাম। মা- দ্যাখ আমি কাদায় আটকে আছি সেদিকে তোর বাবার কোন খেয়াল নেই, লোকটা যে কেমন বুঝলাম না। আমি- তবুও তোমাকে অনেক ভালবাসে কথা রেখেছে আজকে বের হয়নি সাথেই এসেছে বলে কাঁদা কেটে কেটে সরাচ্ছি। মা- এসেছে কি এমনি, সে তুইও জানিস বলে মুচকি হাসি দিল। আবার বলল কি করছিস পা তুলে দে এবার। এর পর কোমর পর্যন্ত ডুবে যাবো আমি, ঢুকেই যাচ্ছি। আমি- তুমি কি করে ঢুকবে আমি আছি না উল্টো আমি ঢুকিয়ে বের করে নেব সময় মতন। মা- হ্যা তুমি তো চাও ঢোকাতে না হলে আমাকে এতক্ষণে তুলতে। আমি- মা কি যে বল তুমি ঢুকবে কেন ঢুকবো আমি, এবং বের করে আনবো। মা- ঢুকতে বের হতে হতে গর্ত বড় হয়ে যাবে তো তখন আর সমস্যা হবেনা। আমি- না না কত আর বড় হবে একটা মানুষ বের হলেও আবার ছোট হয়ে যায় তো। মা- হ্যা পাক তো আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যায়। হল তোর আর কতখন দাঁড়াবো এভাবে ভালো লাগছে না। আমি- মা চেষ্টা করছি একটু ফাঁকা করে নেই তারপর আমি ঢুকাবো। বাবা- কি হল তোমাদের আস। মা- এক কাজ কর তুমি হাড়ি নিয়ে বাড়ি যাও আমরা আসছি, পা পাকে আটকে গেছে বিজয় তুলে দিক আমরা আসছি। তুমি দেরী করনা গিয়ে স্নান করে নাও আমরা আসলে তুমি আড়তে যাবে। বাবা- আচ্ছা দ্যাখ এদিকে কিন্তু কেউ নেই। আবার আটকে থেকো না যেন আমি তবে যাই। মা- হ্যা গিয়ে ভালো জল দিয়ে মাছ গুল বেছে নিও আমরা আসছি তুমি পৌছাতে আমরাও চলে আসব। বিজয় পা তুলে দিচ্ছে আমরা খাল থেকে ধুয়ে চলে আসবো যাও সোনা। বাবা- তবে আসছি আমি কি বল, নাকি আমি আসবো কি বলছ। মা- না না তোমার আর কাদায় নামতে হবে দুজনে সমস্যা হয়ে যাবে বিজয় একা ভালো পারবে, ও এখন বড় হয়েছে। ও ভালো পারবে প্রায় হয়ে গেছে পা ছারিয়ে গেছে। তুমি যাও মাছ মরে যাবে না হলে।  বাবা- আমি দাড়াই তোমরা ওঠ। আমি- বাবা তোমার আমার উপরে ভরসা নেই। বাবা- তা আছে বাবা তুই পারবি তোর মাকে তুলতে। মা- তুমি যাও তো কথা বললে দেরী হয়ে যাবে ও পারবে আমাকে ঢুকিয়ে বের করে নিতে। ওর সে ক্ষমতা আছে। কি বাবা পারবি তো আমাকে ঢুকিয়ে বের করতে। কালকে রাতে ওইভাবে কোলে করে রাস্তায় তুলেছে আজকে পারবেনা। রাস্তা অনেক খাড়াই ছিল তখন যখন পেরেছে এখনো পারবে। পায়ের কাছে একটা মাছ আছে ওটাকে ধরে তারপর উঠব। মাছটা বেশ বড় বুঝলে তুমি যাও আমরা ধরতে পারলে নিয়ে আসবো। আমি- দেখলে বাবা মায়ের কি জেদ মাছ ধরবেই। বাবা- দ্যাখ আবার বলছি পারব্বে তো নাকি আসবো। আমি- বাবা কি ভাবছ মাকে দরকার হলে কোলে করে তুলে নিয়ে আসবো ভেবনা, তোমার বউ ফিরে যাবে। মা- আমি ওর বউ আর তোর কি শুনি। আমি- আমার মা মা- তবে মাকে কোলে করে নিতে দোষের কি। বাবা- হেঁসে মা ছেলে ভালই খুনশুটি করতে পার। যেভাবে পার মাকে নিয়ে এস, কষ্ট দিও না। মা- সে তোমার ভাবতে হবেনা আমার ছেলে আমাকে কষ্ট দেবে না সুখ দেবে, চাকরিটা পাক তারপর দেখ। আমি- কেন মা চাকরি না পেলে তোমাকে সুখ দিতে পারবো না। মা- হেঁসে কেন পারবিনা তুই পারবি তোর উপর আমার ভরসা আছে তোর যা ক্ষমতা আছে তুই পারবি। বাবা- এই শোন দেরী হয়ে যাচ্ছে আমি চললাম তোমরা আস বেলা অনেক হয়ে গেছে।
Parent